[ad_1]
আগামীকাল শনিবার (৭ জুন) পবিত্র ঈদুল আজহা। ঈদের আগের আজ শুক্রবার (৬ জুন) রাজধানীর বিভিন্ন মার্কেট ও শপিংমলগুলো ছিল প্রায় ক্রেতাশূন্য। বিক্রয়কর্মীদের প্রায় অলস সময় পার করতে দেখা গেছে।
ঈদের কারণে রাজধানী ছেড়েছেন প্রায় অর্ধেকেরই বেশি মানুষ। রাজধানীর প্রায় ফাঁকা হয়ে পড়েছে। যারা রাজধানীতে ঈদ করবেন শুধু তারাই রয়ে গেছেন। তাদের বেশিরভাগ মানুষই কোরবানি নিয়ে ব্যস্ত।
রাজধানীর বনশ্রীর সারা আউটলেট সরেজমিনে দেখা যায়, বিক্রয়কর্মীরা অলস সময় কাটাচ্ছেন। কোনও ক্রেতার দেখা নেই। একই অবস্থা আরেক আউটলেট আর্টিসানেও। ক্রেতার অপেক্ষা করছেন বিক্রয়কর্মীরা। ইজি, শৈশব, আড়ং, ফিগার, লারিভসহ বিভিন্ন ব্র্যান্ডের যে আউটলেটগুলোতে হাতে গোনা দু’একজন ক্রেতা আসছেন। বেশিরভাগই ক্রেতাশূন্য থাকছে।
এ অবস্থা যে শুধু বনশ্রীতে তা নয়, রাজধানীর অন্যান্য এলাকা যেমন- খিলগাঁও, রামপুরা, মালিবাগ, মগবাজার, ধানমন্ডি, মোহাম্মদপুর, মিরপুর, উত্তরাসহ প্রায় সব এলাকার একই চিত্র।
সারা আউটলেটের এক বিক্রয়কর্মী জানান, কোরবানির ঈদের সময় বেচাকেনা কম হয়। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। আর যেহেতু আজ ঈদের আগের দিন, সেহেতু লোকজন অনেকেই গ্রামের বাড়ি চলে গেছেন। যার কারণে ক্রেতা নেই। আমরাও সন্ধ্যার পর দোকান বন্ধ করে দেবো। তিনি জানান, দুই-একজন করে ক্রেতা আসছেন। আমরাও অপেক্ষা করছি। শেষ মুহূর্তে যারা পোশাকের জন্য আসবেন, তারা যেন ফিরে না যায়।
আর্টিসানের বিক্রয়কর্মী বলেন, একেবারে শেষ সময়। লোকজনও কম। তাই ক্রেতাও কম। কয়েকদিন আগে ভালোই বেচাকেনা হয়েছে। তবে কোরবানির ঈদে “ঈদকেন্দ্রিক” যে বেচাকেনা, তা কম হয়। আর আজ তো শেষ দিন, এ কারণে ক্রেতার সংখ্যা কম।
একই কথা বলেন আড়ংয়ের বিক্রয়কর্মী। রোজার ঈদে চাঁদ রাতে ব্যাপক কেনাবেচা হয়। কিন্তু কোরবানি ঈদে এর বিপরীত চিত্র থাকে। সেটাই দেখা যাচ্ছে। তবে আমরা হতাশ না। কারণ এ অবস্থা দেখে দেখে আমরা অভ্যস্ত।
[ad_2]
Source link