Homeঅর্থনীতিএনবিআর চেয়ারম্যানের কক্ষের সামনে কর্মকর্তাদের অবস্থান

এনবিআর চেয়ারম্যানের কক্ষের সামনে কর্মকর্তাদের অবস্থান

[ad_1]

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খানের কক্ষের সামনে অবস্থান নিয়েছেন কাস্টমস (শুল্ক) ও ট্যাক্স (আয়কর) ক্যাডারের শতাধিক কর্মকর্তা। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে তাঁরা এনবিআর চেয়ারম্যানের কক্ষের সামনে জড়ো হন।

এ নিউজ লেখা পর্যন্ত তাঁরা সেখানেই অবস্থান করছেন। এনবিআর চেয়ারম্যানের সঙ্গে আলোচনা করছেন সিনিয়র কর্মকর্তারা।

ঘটনার বিষয়ে জানতে চাইলে এনবিআরের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, এনবিআরকে ভেঙে পৃথক যে দুটি বিভাগ করা হচ্ছে, সেটির শীর্ষ পদে এনবিআর কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে নিয়োগের বিধান রাখার সুপারিশ ছিল। কিন্তু সেটি উপেক্ষা করা হয়েছে। এ জন্য কর্মকর্তারা চেয়ারম্যান স্যারের সঙ্গে আলোচনার জন্য এসেছেন।

এ বিষয়ে আরেক কর্মকর্তা বলেন, ‘আমাদের দাবির যৌক্তিকতা বিষয়ে কথা বলতে সমবেত হওয়া। এখানো কোনো অবরুদ্ধ করে রাখার মতো কিছু ঘটেনি।’

রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা—এ দুই ভাগে এনবিআরকে পৃথক করা হচ্ছে। খসড়া অধ্যাদেশে গত ১৭ এপ্রিল অনুমোদন দেয় উপদেষ্টা পরিষদ। বাকি প্রক্রিয়া শেষ করে তা দ্রুত জারি হওয়ার কথা বলছে সরকার।

বর্তমানে কর রাজস্ব আদায় ও নীতি প্রণয়ন উভয়ই করে থাকে এনবিআর; যেখানে চেয়ারম্যান এবং প্রশাসনিক কিছু পদ (যেখানে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা আছেন) ছাড়া সব দায়িত্ব পালন করে আসছেন আয়কর এবং শুল্ক ক্যাডাররা।

রাজস্ব আদায় বাড়ানো ও কর-জিডিপির অনুপাত বাড়াতে এনবিআরের দুই বিভাগের নেতৃত্ব আয়কর ও শুল্ক ক্যাডারদের হাতে রাখার পক্ষে মত দিয়ে আসছেন এনবিআর কর্মকর্তারা। তাঁদের দাবিসহ স্মারকলিপিও দেওয়া হয় অর্থ উপদেষ্টার কাছে।

এনবিআর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আয়কর ও শুল্ক ক্যাডারদের দুই সংগঠনের পক্ষ থেকে রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিষয়ে বাস্তব অভিজ্ঞতাসম্পন্ন কর্মরত কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগের মতামত প্রদান করা হয়। কিন্তু খসড়ায় ‘উপযুক্ত যোগ্যতাসম্পন্ন যেকোনো সরকারি কর্মকর্তাকে’ রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব বা সিনিয়র সচিব করার বিধান রাখা হয়েছে। এর ফলে এই দুই ক্যাডারের কর্মকর্তাদের দীর্ঘদিনের প্রত্যক্ষভাবে কাজ করার অভিজ্ঞতাকে বিবেচনায় নেওয়া হয়নি বলে দাবি করেন তাঁরা।

এই দুই ক্যাডারের কর্মকর্তাদের থেকে এনবিআরের দুই বিভাগের শীর্ষ পদে নিয়োগের দাবি তোলেন কর্মকর্তারা। এ বিষয়ে আলোচনা করতেই তারা চেয়ারম্যানের কাছে যান বলে জানান কর্মকর্তারা।

আরও খবর পড়ুন:



[ad_2]

Source link

এই বিষয়ের আরো সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -spot_img

এই বিষয়ে সর্বাধিক পঠিত