Homeঅর্থনীতিরিজার্ভ ২৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়ালো

রিজার্ভ ২৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়ালো

[ad_1]

বিগত যেকোনও সময়ের চেয়ে এখন বেশি রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন প্রবাসীরা। একইসঙ্গে যোগ হয়েছে দাতা সংস্থার ঋণ ও অনুদান। এর ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে (বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবায়ন পদ্ধতিতে) ২৬ দশমিক ০৯ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। আর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বিপিএম-৬ গণনার মান অনুযায়ী রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২১ দশ‌মিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার।

নিট রিজার্ভ গণনা করা হয় আইএমএফের বিপিএম-৬ পরিমাপ অনুসারে। মোট রিজার্ভ থেকে স্বল্পমেয়াদি দায় বিয়োগ করলে নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের পরিমাণ পাওয়া যায়।

তবে এর বাইরে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে, তা হলো ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ। এ তথ‌্য আনুষ্ঠা‌নিক প্রকাশ করে না কেন্দ্রীয় ব‌্যাংক। সেখানে আইএমএফের এসডিআর খাতে থাকা ডলার, ব্যাংকগুলোর বৈদেশিক মুদ্রা ক্লিয়ারিং হিসেবে থাকা বৈদেশিক মুদ্রা এবং আকুর বিল বাদ দিয়ে ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভের হিসাব করা হয়।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা বলেন, বিগত যেকোনও সময়ের চেয়ে এখন রেমিট্যান্স প্রবাহ ভালো। এছাড়া বিদেশি অনুদান যোগ হয়েছে। ফলে রিজার্ভ বেড়েছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সেই হিসাবে দেশের ব্যয়যোগ্য প্রকৃত রিজার্ভ এখন ১৫ বিলিয়ন ডলার আছে। প্রতি মাসে ৫ বিলিয়ন ডলার হিসেবে এ রিজার্ভ দিয়ে তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো যাবে। সাধারণত একটি দেশের ন্যূনতম তিন মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকতে হয়।

চলতি ডিসেম্বর মাসের প্রথম ২৮ দিনে দেশে বৈধ পথে ২৪২ কোটি মার্কিন ডলারের সমপ‌রিমাণ রেমিট্যান্স এসেছে, দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ২৯ হাজার ৪০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে)। দৈনিক গড়ে রেমিট্যান্স এসেছে ৮ কোটি ৬৪ লাখ ডলার।

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বাজারের চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখায় বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার স্থিতিশীল ছিল। বিশেষ করে ডলারের দাম ১২০ টাকায় ছিল দীর্ঘদিন ধরে। তবে গত সপ্তাহে ডলারের চা‌হিদা বাড়ায় দাম কিছুটা বেড়ে যায়। যার কারণে রে‌মিট‌্যান্স প্রবাহও বেড়েছে। যা রিজার্ভ বাড়ায় সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে।



[ad_2]

Source link

এই বিষয়ের আরো সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -spot_img

এই বিষয়ে সর্বাধিক পঠিত