[ad_1]
বিশিষ্ট সাংবাদিক ও ইংরেজি দৈনিক নিউ এজের সম্পাদক নূরুল কবির বলেন, জ্ঞানী লোকের বুদ্ধি কম। তিনি জানান কেমন ধরনের সংবিধান চান এটা জানাতে গিয়ে সরকারের, পুলিশের কিংবা রাজনৈতিক দলের না, বাকসন্ত্রাসের শিকার হয়েছেন তিনি। বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট পণ্ডিত ব্যক্তি লেখক অধ্যাপক সলিমুল্লাহ খান, আনু মুহাম্মদ এবং নূরুল কবিরের একজন শিক্ষকও বাংলাদেশের নাম পরিবর্তনের প্রস্তাব করছেন। আর সেটা এই ৫ আগস্টের পর থেকে না বরং অনেক আগ থেকেই তারা এটা জানিয়ে আসছেন।
তিনি বলেন, ‘তারা দাবি করেছেন রিপাবলিক শব্দটার বাংলা অর্থ প্রজাতন্ত্র, এই প্রজাতন্ত্র শব্দটা বদলাতে হবে।’
সলিমুল্লাহ খানকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘বই পড়ে পাণ্ডিত্য অর্জন নিজের জন্য এবং সমাজের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ন, সে পাণ্ডিত্য থেকে সমাজ উপকৃত হতে পারে। কিন্তু আমার দাদি একটা কথা বলতেন, জ্ঞানী লোকের বুদ্ধি কম, এটা একটা মুশকিলের জায়গা। যখন ছোট ছিলাম তখন বাপ-চাচাদের এই কথাটা তিনি বলতেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘জ্ঞানী লোকের বুদ্দি কম কেন? এইযে খান সাহেব এতো পাণ্ডিত্য অর্জন করলেন। উনি তো মূলত শাহবাগী। শাহবাগে যখন বিশাল একটা গণজাগরণমঞ্চ তৈরী হল তাদের প্রধান দাবি কী ছিল? ফাঁসি। অর্থাৎ বিচারকদের আইন অনুযায়ী রায় নয়। বিচারকদের রায় কী দিতে হবে তা ঠিক করে দেয়া হবে রাস্তা থেকে। জামায়াতে ইসলামের বিচার আমরা শুরু থেকে চেয়ে আসছি কিন্তু সেটা হতে হবে আইনের ভিত্তিতে ন্যায়বিচার। কোনো মব জাস্টিস নয়। এত বইপত্র পড়ে ইনি (সলিমুল্লাহ খান) এটাকে সমর্থন করতে গিয়েছিলেন কেন সেটা আমি বুঝিনা।’
নূরুল কবির বলেন, কোনো আন্দোলন সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায়, পুলিশ প্রহরায় কোনো আন্দোলনের ভেতরে কোনো জনস্বার্থপরায়ন কোনো ঘটনা ঘটে? এটা আমাকে বিশ্বাস করতে করতে হবে? উপস্থাপককে তিনি প্রশ্ন করেন আপনি এটা বিশ্বাস করেন? শাহবাগীরা তাই ছিল । তার প্রশ্ন এটা বুঝার জন্য একটাও বই পড়ার দরাকার আছে?
[ad_2]
Source link