[ad_1]
এ দেশের অতি পরিচিত একটি ফল পেয়ারা। গ্রাম-শহর সবখানে সারা বছরই পর্যাপ্ত পরিমাণে পাওয়া যায় এই ফল। খেতে মিষ্টি ও রসালো পেয়ারা ভিটামিন এ, বি, কে, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাসসহ বহু গুণে সমৃদ্ধ।
বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে দারুণ কার্যকরী এই ফল। কিন্তু পেয়ারারও আছে প্রকার ভেদ। অনেকেরই প্রশ্ন, সব ধরনের পেয়ারায় কি একই রকম পুষ্টিগুণ থাকে?
এই প্রশ্নের কারণ হলো বাজারে মূলত দুই ধরনের পেয়ার পাওয়া যায়। যেটি খুব বেশি পরিমাণে পাওয়া সেটির গায়ের রং সবুজ, ভেতরে সাদা। আরেক জাতের পেয়ারা পাওয়া যায় গায়ের রং সবুজ এবং লাল দুই-ই হতে পারে, তবে ভেতরে লাল।
পেয়ারার ভিতরে মূলত লাল হওয়ার অনেকগুলো কারণ রয়েছে।উল্লেখযোগ্য কারণগুলো পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হল।
পেয়ারা কাটার সময় যে লাল রং দেখা যায় তা মূলত নির্দিষ্ট পিগমেন্টের উপস্থিতির কারণে হয়, যার মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হল অ্যান্থোসায়ানিন। এখানে জড়িত কারণগুলির হল-
পেয়ারার কোষে থাকা এক ধরনের এসিডের ক্রীয়া। টাইরোসিনেজের ক্রিয়ায় অক্সিজেনের সাথে কোষের ফেনলিক যৌগের বিক্রিয়ায় সৃষ্ট উৎপাদন এর কারনে পেয়ারার ভিতরে লাল হয়।
প্রতিটি জীবের মতো লাল জাতের পেয়ারার দেহেও অসংখ্য কোষ দ্বারা গঠিত এবং এতেও হাজার হাজার এনজাইম আছে। আর যার কারনে লাল জাতের পেয়ারার দেহ লালচে হয়ে যায়।আর সেটি হল polyphenol oxidase নামক একটি এনজাইম।
[ad_2]
Source link