Homeজাতীয়মাংসের বাজার অপরিবর্তিত থাকলেও মাছের বাজারে এসেছে পরিবর্তন

মাংসের বাজার অপরিবর্তিত থাকলেও মাছের বাজারে এসেছে পরিবর্তন

[ad_1]

বর্তমান বাজার দরের সাথে পেড়ে উঠতে পারছেনা ভোক্তাকুল , যদিও  সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে বেশকিছু মাছের দাম কমে এসেছে। তবে বাকিসব মাছসহ মুরগির মাংস ও গরুর মাংসের দাম অপরিবর্তিতই রয়েছে।

বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কিছু মাছ গত একমাসের তুলনায় আজ অনেক কম দামেই বিক্রি হচ্ছে। তবে আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে মাংস। অন্যদিকে ভোক্তাদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে মাছ-মাংসের বাজার বাড়তি দামেই আটকে রয়েছে, যা আরও কমানো সম্ভব।

শুক্রবার (৮ নভেম্বর) রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার বিভিন্ন বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

আজকের বাজারে প্রতি কেজি পাঙাশ মাছ বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা পর্যন্ত, যা গত সপ্তাহেও বিক্রি হয়েছে ২০০ টাকা পর্যন্ত কেজি। এছাড়াও বাজারে শিং মাছ বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, যা পূর্বে ছিল ৪৫০ টাকা থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত।

এদিকে মাছের মধ্যে কই-তেলাপিয়ার দামেও কিছুটা স্বস্তি মিলছে বলে জানিয়েছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। বাজার ঘুরে দেখা গেছে, আজকের বাজারে প্রতি কেজি তেলাপিয়া মাছ বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২৩০ টাকা এবং কই মাছ বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত।

বাজারে প্রতি কেজি পাবদা ৩৫০ টাকা, রুই ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা, কাঁতল ৩২০ থেকে ৩৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া চিংড়ি প্রতি কেজি ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকা, বোয়াল প্রতি কেজি ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা, সরপুঁটি প্রতি কেজি ৩০০ টাকা, রুপচাঁদা ৭০০ থেকে ৯০০ টাকা, গলসা ৬০০ টাকা, ট্যাংরা প্রতি কেজি ৬০০ টাকা, চাপিলা মাছ ৬০০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।

অনেকেই   দেশি মুরগি, গরু, খাসির মাংস তো অতিরিক্ত দামের কারণে খেতে পারছেন না । সাধারন মানুষের নাগালের  মধ্যে কোনোভাবে কিনি ব্রয়লার আবার কোনো কোনো সময় সোনালি মুরগি। এগুলো দাম যদি একটু কম থাকে, তাহলে মাসটা কিছুটা স্বস্তিতে যাবে অনেক ক্রেতার । কিন্তু দামটা বেড়ে গেলেই আবার সমস্যায় পড়তে হয়। বর্তমান বাজারেও যে অবস্থা, তাতে করে ব্রয়লার মুরগিও কেনা এখন দায় হয়ে গেছে।

কিন্তু সরকার গতমাসে ব্রয়লার মুরগির দাম নির্ধারণ করে দিলো, কিন্তু এরপর থেকে একটি দিনের জন্যও ব্রয়লার নির্ধারিত দামে বিক্রি হয়নি। সংশ্লিষ্টদের যদি বাজারে মনিটরিং না থাকে তাহলে শুধু দাম নির্ধারণের ঘোষণা দিয়ে কি লাভ?

এছাড়াও কই, তেলাপিয়া, রুই মাছের দামও গত সপ্তাহের তুলনায় কম।

 মাছ ব্যাবসায়ীরা বলেন তারা যদি পাইকারি বাজার থেকে কম দামে মাছ কিনতে পারে  তখন তেমনি কম দামেই খুচরা বাজারে বিক্রি করতে পারবে আবার যদি আড়তে দামটা বেশি থাকে, তখন বাধ্য হয়েই বেশি দামে বিক্রি করতে হয়। কিছুদিন আগে বন্যাসহ বেশ কিছু কারণে দামটা বেশি ছিলো, এখন আবার সেটা কিছুটা কমতে শুরু করেছে।

আজকের বাজারে গরু বিক্রি হচ্ছে  ৭৫০ টাকায়, খাসি ১১০০ টাকায়। তারা যদি তুলনামূলক কম দামে গরু-খাসি কিনতে পারি তাহলে ক্রেতা পর্যায়ে দাম আরও কমিয়ে রাখতে পারবে। 



[ad_2]

Source link

এই বিষয়ের আরো সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -spot_img

এই বিষয়ে সর্বাধিক পঠিত