Homeজাতীয়সর্বনিম্ন ১০০ কোটা নির্ধারণসহ ১৩ দাবি হাবের

সর্বনিম্ন ১০০ কোটা নির্ধারণসহ ১৩ দাবি হাবের

[ad_1]

আসন্ন হজ ব্যবস্থাপনায় শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এজেন্সির হজযাত্রী কোটা সর্বনিম্ন ১০০ এবং সর্বোচ্চ ২৫০ জন করাসহ ১৩ দফা দাবি জানিয়েছে দেশের বেসরকারি হজ এজেন্সিগুলো। আজ মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে হজ এজেন্সি মালিকবৃন্দের ব্যানারে ‘হজ ২০২৫ সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে’ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তাঁরা এসব দাবি জানানো হয়।

এ সময় হজ এজেন্সি অব বাংলাদেশ (হাব) এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সৈয়দ গোলাম সরোয়য়ার ছয় দফা লিখিত দাবি পাঠ করেন। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘সুশৃঙ্খল হজ ব্যবস্থাপনার স্বার্থে যেহেতু বাংলাদেশের অধিকাংশ হাজিরা বয়োবৃদ্ধ অবস্থায় হজ পালনে যায়, তাদের সেবাদানের জন্য এজেন্সি প্রতি ১০০ জনের কোটা নির্ধারণ করা যৌক্তিক বলে মনে করি। সরকারের সর্বশেষ হজনীতি অনুযায়ী এজেন্সি প্রতি সর্বনিম্ন কোটা ১০০ ও সর্বোচ্চ ৩০০ নির্ধারিত আছে, পরে তা কোটা ৫০০ নির্ধারণ করা হয়েছে। যা সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনার অন্তরায়। তাই কোটা ১০০ করা অথবা গত বছরের ন্যায় ২৫০ করার জোর দাবি জানাচ্ছি।’

হজ এজেন্সি মালিকদের ১৩ দফা দাবি
১. হজে শৃঙ্খলা বজায় রাখত হজ এজেন্সি প্রতি সর্বনিম্ন হজযাত্রী কোটা সর্বনিম্ন ১০০ অনধিক ২৫০ করা।

২. লিড এজেন্সির সঙ্গে লিড করার জন্য ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত যৌক্তিক সময় বৃদ্ধি করতে হবে।

৩. লিড এজেন্সির মোনাজ্জেমদের জন্য ৬ মাস থেকে ১ বছরের মাল্টিপল ভিসার ব্যবস্থা করতে হবে।

৪. প্রতি ৪০ (চল্লিশ) জন হজযাত্রীর জন্য একজন গাইড নির্ধারণ করতে হবে। এতে করে হজযাত্রীর সেবা ও হজ ব্যবস্থাপনা সুশৃঙ্খল ও সুন্দর হবে।

৫. আগামী ২০২৫ হজ ব্যবস্থাকে সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে হজ ব্যবস্থায় অংশগ্রহণকারী প্রতিটি এজেন্সিকে একটি বারকোড বা মিশন ভিসা প্রদান করতে হবে।

৬. গত ২৬ ডিসেম্বর নিবন্ধনের ব্যাংক ভাউচার করা হয়েছিল, সেই সমস্ত ভাউচার গ্রহণ করার জন্য সময় বৃদ্ধি ও প্রায় সাড়ে তিন হাজার ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের পবিত্র হজ পালনের সুযোগ দেওয়ার দাবি করছি।

৭. বাড়ি ভাড়া করার সময়সূচির আগে ফাইনাল ফ্লাইট শিডিউল ঘোষণা করা এবং সব হজযাত্রীদের টিকিট নিশ্চিত করা।

৮. বাড়ি ভাড়াসহ অন্যান্য চুক্তি করার সময় পবিত্র রমজান পর্যন্ত বৃদ্ধি করা।

৯. ভিসা ইস্যুর সময় সর্বশেষ হজফ্লাইটের এক সপ্তাহ পূর্ব পর্যন্ত চালু রাখা।

১০. ইতিমধ্যে এজেন্সির অ্যাকাউন্ট থেকে সৌদি পর্বের খরচ বাবদ টাকা কেটে নেওয়া হয়েছে। অথচ সৌদি পর্বের খাতওয়ারী খরচের হিসাব অফিশিয়ালি এখনো অবহিত করা হয়নি। এমতাবস্থায় কীভাবে এজেন্সি বাড়ি ভাড়া করবে। অনতিবিলম্বে সৌদি পর্বের খরচ অবহিত করা।

১১. লিড এজেন্সি নিয়োগের বিধি সংশোধন করে ‘হাজী যার-দায় তার’ বিধান সংযোজন করা অতীব জরুরি।

১২. মুয়াল্লিমের মাধ্যমে বাড়ি ভাড়া ও খানা নেওয়ার বাধ্যবাধকতা বাতিল করে পূর্বের ন্যায় বহাল রাখা একান্ত প্রয়োজন।

১৩. মাশায়ের কোম্পানি গ্রহণ করার সময় ১৫ জানুয়ারি ২০২৫ পর্যন্ত বৃদ্ধি করার দাবি জানান।



[ad_2]

Source link

এই বিষয়ের আরো সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -spot_img

এই বিষয়ে সর্বাধিক পঠিত