[ad_1]
যাহোক, ভারতে পালিয়ে যাওয়া শেখ হাসিনা নানান কথাবার্তা বলছেন। হাসিনার মুখপাত্র হলেন তাঁর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। দলে আর কোনো নেতাকে দেখা যাচ্ছে না। আওয়ামী লীগ যে একেবারে একটা পরিবারের দল, এতেই তা প্রমাণিত হয়। কিন্তু এই দলে অনেক অনুগত লোক আছেন, অনেক দলদাস আছেন। ১৫ বছরে একটা বড় সুবিধাভোগী গোষ্ঠী তৈরি হয়েছিল।
একটা পদ, একটা চাকরি, একটা প্লট কিংবা ব্যাংকঋণের জন্য এই গোষ্ঠীর লোকেরা আওয়ামী লীগের কাছে তঁাদের আত্মা বিক্রি করে দিয়েছিলেন। বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক, বিশ্ববিদ্যালয়শিক্ষক, আমলা, পুলিশ, প্রশাসনে আওয়ামী লীগের যাঁরা অনুগত লোক আছেন, তাঁরা প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্যে জল ঘোলা করার চেষ্টা করবেন, সেটাই স্বাভাবিক।
আওয়ামী লীগের জমায়েত করার ঘোষণার প্রতিক্রিয়া হলো, ১০ নভেম্বর বিএনপি, বৈষম্যবিরোধী ছাত্রসহ আওয়ামী লীগবিরোধী যারা আছে, তারা সবাই মাঠে নেমে গেল। তারা এটাকে খুবই গুরুত্ব দিল। কিন্তু তারা যে প্রতিক্রিয়া জানাল, সেটাকে আমার কাছে অতি প্রতিক্রিয়া বলে মনে হয়েছে। আওয়ামী লীগের জমায়েত করার ঘোষণা শেষ পর্যন্ত পর্বতের মূষিক প্রসবের মতো একটা ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু কয়েকজনকে আমরা মারধর করতে দেখলাম। তাঁরা সেখানে কী করতে গিয়েছিলেন, সেটা জানি না।
[ad_2]
Source link