[ad_1]
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্বাস্থ্যবিষয়ক কেন্দ্রীয় উপকমিটির আহ্বায়ক নাহিদা বুশরা যখন রাস্তায় হাঁটতে যান, তখন তাঁর গা-হাত-পা শিউরে ওঠে। মনে হয়, রাস্তায় তাঁর বন্ধুর রক্ত। তাঁর কান্না পায়। নিজের অভিজ্ঞতার পাশাপাশি তিনি আন্দোলনকারীদের মানসিক অবস্থার কথা তুলে ধরেন। তাঁদের মানসিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে তিনি সরকারি ও বেসরকারি—সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
উপকমিটির আরেক সদস্য শামা মাহরীন। আন্দোলনে তিনি নিজেও গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। তিনি বলেন, এখনো ঘুমাতে গেলে তিনি গুলির আওয়াজ পান। বর্তমানে তিনি উপকমিটির প্রতিনিধি হিসেবে জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের দায়িত্বে আছেন।
আন্দোলনে চোখ হারানো রোহান ও ইমরান নামের দুজনের কথা উল্লেখ করে শামা মাহরীন বলেন, ‘ওরা বলে আপু, চোখে দেখতে পারব না কোনো দিন? মাকে দেখতে পারব না, তোমাকেও দেখতে পারছি না।’ শামা মাহরীন বলেন, তাঁদের (ভুক্তভোগী) এই কষ্ট অবর্ণনীয়। তাঁদের মানসিক চাপ বলে বোঝানো যাবে না।
[ad_2]
Source link