[ad_1]
চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় মাছ আমদানি কমেছে সাত হাজার টন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে যশোর জেলা মৎস্য কর্মকর্তা সরকার রফিকুল আলম প্রথম আলোকে বলেন, পাঁচ মাসের তথ্য দিয়ে গোটা বছরের চিত্র বোঝা কঠিন। তবে দেশে উৎপাদন বাড়লে আমদানির চাহিদা কমে যায়। তবে তিনি এ কথাও বলেন, উৎপাদন যেমন বাড়তে পারে, তেমনি ভোক্তার ক্রয়ক্ষমতাও কমতে পারে।
এনবিআরের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, দেশে সব মিলিয়ে ৩৮ ধরনের ফল আমদানি হয়। এর মধ্যে ৯৫ শতাংশই হলো আপেল, মাল্টা, কমলা, আঙুর ও আনার। বাকি ৫ শতাংশ ফলের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো নাসপাতি, কিনুই, কতবেল, অ্যাভোকাডো, রাম্বুটান, কিউই ইত্যাদি।
এনবিআরের হিসাবে, সর্বশেষ ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বিদেশি ফল আমদানি হয়েছে ৫ লাখ ৮৯ হাজার টন বা প্রায় ৬০ কোটি কেজি, যা এর আগের ২০২২-২৩ অর্থবছরের তুলনায় ১০ হাজার টন কম। ফলভেদে খুচরা গড় মূল্য হিসাবে এসব ফল কিনতে ক্রেতাদের ন্যূনতম ১৬ হাজার কোটি টাকা খরচ হয়েছে।
[ad_2]
Source link