[ad_1]
চরদৌলতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী লামিয়া, শাওন, শরিফা, ওমর, বর্ষা ও মহসিনা বলে, ‘আমাদের খুব ভালোবাসতেন ম্যাডাম। আমাদের মেয়ের মতো দেখতেন।’ ১০ বছর একসঙ্গে শিক্ষকতা করছেন সহকারী শিক্ষক নাজমা খাতুন। তিনি জানান, একজন সৎ, কর্মঠ, সাহসী, স্পষ্টভাষী, মানবিক ও দানশীল মানুষ ছিলেন সবিতা রানী।
এলাকার সাংস্কৃতিক সংগঠক নারায়ণ চন্দ্র বিশ্বাস বলেন, এলাকায় সবিতা রানীর খুব সুনাম। অনেক বড় মনের মানুষ ছিলেন তিনি। স্বামীর আত্মীয়স্বজনের মধ্যে অন্তত তিন-চারটি পরিবারের সংসার তিনি চালাতেন।
[ad_2]
Source link