[ad_1]
আরাকান আর্মির সাফল্যের বড় কারণ তাদের তরুণ ও নিবেদিতপ্রাণ যোদ্ধাদের বিশাল দল। এ কথা বুথিডাংয়ের পুলিশপ্রধান অং কিউ কিউর। কিউ গত ১৮ মে আরাকান আর্মির হাতে বন্দী হয়েছিলেন। তিনি বলেন, ‘তাদের যোদ্ধাদের মধ্যে উদ্দীপনা অত্যন্ত প্রবল। আর এটাই মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর মধ্যে অনুপস্থিত।’
অং আরও বলেন যে আরাকান আর্মির জনপ্রিয়তার মূল ভিত্তি জনগণের সমর্থন। মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী কিছু গোষ্ঠীর সঙ্গে মিলে বেসামরিক লোকদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করছে। এতে আরাকান আর্মি আরও শক্তিশালী অবস্থানে পৌঁছেছে।
বর্তমানে আরাকান আর্মি আরাকানের ৮০ শতাংশ এলাকা নিয়ন্ত্রণ করছে। তাদের অগ্রগতি অব্যাহত থাকলে পুরো অঞ্চল দখল করা সম্ভব। তাদের অধিকাংশ যোদ্ধার বয়স ২০-৩০ বছরের মধ্যে। অন্যান্য গোষ্ঠীর মতো জোরপূর্বক নিয়োগের পথে না গিয়ে তারা সেসব অঞ্চল থেকে যোদ্ধা সংগ্রহ করে, যেসব জায়গায় ৭৮ শতাংশ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করে।
তাদের নিয়োগপ্রক্রিয়া কঠোর। সেখানে শারীরিক স্বাস্থ্য, শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অতীত আচরণ যাচাই করা হয়। ৩৫ বছরের বেশি বয়সীদের সাধারণত রাজনৈতিক শাখায় যুক্ত হওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
[ad_2]
Source link