[ad_1]
দশম, একাদশ ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, এ বিষয়ে রুল চাওয়া হয়েছে রিটে। ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের গেজেট কেন বাতিল ঘোষণা করা হবে না, সে বিষয়েও রুল চাওয়া হয়েছে।
এ রিটে আইনসচিব, নির্বাচন কমিশন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি (এরশাদ), জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল, জাতীয় পার্টি (মঞ্জু), বাংলাদেশ তরীকত ফেডারেশন, গণতন্ত্রী দল, কমিউনিস্ট পার্টি অব বাংলাদেশ, বিকল্পধারা বাংলাদেশ, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি, মার্ক্সিস্ট-লেনিনিস্ট (বড়ুয়া) ও সোশ্যালিস্ট পার্টি অব বাংলাদেশকে বিবাদী করা হয়েছে।
রিটের প্রার্থনায় দেখা যায়, ওই দলগুলো থেকে মনোনয়ন নিয়ে যেসব ব্যক্তি দশম, একাদশ ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে কেন রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ আনা হবে না, সে বিষয়ে রুল চাওয়া হয়েছে। ওই তিন নির্বাচনে জয়ী সংসদ সদস্যদের জন্য বরাদ্দ প্লট বাতিল, শুল্কমুক্ত সুবিধায় আনা গাড়ির কর ও শুল্ক আদায় করতে এবং পারিশ্রমিক-ভাতাদি ফিরিয়ে নিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, সে বিষয়েও রুল চাওয়া হয়েছে রিটে।
এর আগে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও দলটির নিবন্ধন বাতিল চেয়ে একটি রিট করা হয়েছিল ‘সারডা সোসাইটি’ নামে একটি সংগঠনের পক্ষে। গত ১৯ আগস্ট সারডা সোসাইটির নির্বাহী পরিচালক আরিফুর রহমান মুরাদ ভূঁইয়া রিটটি করেন। গত ১ সেপ্টেম্বর রিটটি সরাসরি খারিজ করে দেন হাইকোর্ট।
[ad_2]
Source link