[ad_1]
ঢাকার যাত্রাবাড়ীতে দুই ব্যক্তি নিহত হওয়ার ঘটনায় দুটি মামলায় আসামিদের তালিকায় আছেন ঢাকা জেলা প্রশাসনের একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের একজন পরিচালক, একজন উপপরিচালক ও একজন সহকারী পরিচালক। অনুসন্ধানে জানা যায়, মামলার পেছনে রয়েছেন বিএনপির একজন নেতা ও তাঁর জামাতা। বিএনপি নেতার জামাতার অনুমোদনহীন হিমাগারে অভিযান চালানোর প্রতিশোধ নিতেই এ মামলা করা হয়েছে। এ মামলা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে বাদী উত্তর দিয়েছেন, ‘মাঠে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি, তখন কোথায় ছিলেন?’ এর অর্থ যাঁরা মাঠে আন্দোলন করেছেন, তাঁদের যা খুশি করার অধিকার আছে, কেউ প্রশ্ন করতে পারবে না। যে দেশে আইনের শাসন আছে, সে দেশে এই ধরনের উক্তি কেউ করতে পারেন না।
ঢাকার মিরপুর মডেল থানাসংলগ্ন মিরপুর শপিং কমপ্লেক্সের সামনে ৫ আগস্ট গুলিতে আহত হয়ে পরে মারা যান রিতা আক্তার। এ ঘটনায় করা মামলায় অন্যদের মধ্যে মিরপুর-১ নম্বরের মুক্তবাংলা শপিং কমপ্লেক্সের ব্যবসায়ী আফরোজ উদ্দিন ও শাহ আলী থানার ডি ব্লকের বাসিন্দা কাজী জয়নালের নাম রয়েছে। এই দুই ব্যক্তির সঙ্গে ঘটনার কোনো সম্পর্ক নেই। তারপরও কেন মামলা হলো—জানতে চাইলে একটি মামলার বাদী প্রথম আলোকে বলেন, ‘বিএনপির লোকেরা থানায় ছিলেন। তাঁরা আসামির তালিকা ঠিক করেছেন।’
[ad_2]
Source link