[ad_1]
টেস্ট অভিষেকে আফগানিস্তানের তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে হাফ সেঞ্চুরি করেছিলেন ইসমত শাহ। ইব্রাহিম জাদরান ও ইহসানউল্লাহ জানাতকে ছাড়িয়ে গিয়ে করলেন সেঞ্চুরি। দেশের প্রথম ব্যাটার হিসেবে অভিষেকে শতক হাঁকিয়ে জিম্বাবুয়ের সামনে তিনি দাঁড় করান চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য।
লাঞ্চের পর ব্যাটিংয়ে নামে জিম্বাবুয়ে। পাঁচ সেশন হাতে রেখে ২৭৮ রানের লক্ষ্য কঠিন হয়ে দাঁড়ায় রশিদ খানের ঘূর্ণি জাদুতে। ৪৩ রানে ভাঙে উদ্বোধনী জুটি। জিয়াউর রহমানফেরান জয়লর্ড গাম্বিকে (১৫)।
এই ধাক্কা জোরেশোরে লাগে রশিদের স্পিনে। ৯২ রানে তিন উইকেট হারিয়ে চা বিরতিতে যায় জিম্বাবুয়ে। ফিরে আফগান লেগস্পিনার তার তৃতীয় উইকেট তুলে নিলে বিপদে পড়ে স্বাগতিকরা। ৯৯ করতেই চার উইকেট হারানোর পর ক্রেইগ আরভিনকে নিয়ে সিকান্দার রাজা এই বিপদ থেকে উদ্ধারের আভাস দেন।
৫৮ রানের জুটিটি ভেঙে দিয়ে আবারও রশিদ ভয়ঙ্কর রূপে স্বাগতিকদের সামনে দাঁড়ান। ২০ রানের ব্যবধানে এই লেগস্পিনারের কাছে আরও তিন উইকেট হারায় জিম্বাবুয়ানরা। জিয়াউর দলীয় ১৭৮ রানে অষ্টম উইকেট পান।
তারপর হাফ সেঞ্চুরি করে আরভিন শেষ প্রতিরোধ গড়েন। এনগারাভার সঙ্গে নবম উইকেটে ২৭ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে দিন শেষ করতে সফল হন তিনি। আলোর স্বল্পতায় আগেভাগে দিন শেষ হয়েছে। ৮ উইকেটে ২০৫ রান জিম্বাবুয়ের। জিততে এখনও দরকার ৭৩ রান।
[ad_2]
Source link