[ad_1]
বরং ট্রাম্প বারবার এটাই বলে গেছেন, যদি জোবাইডেনের পরিবর্তে তিনি ক্ষমতায় থাকতেন, তবে ইরানের ওপর তাঁর ‘সর্বোচ্চ চাপের’ কারণে হামাস ইসরায়েলে হামলাই চালাত না। হামাস ইরান–সমর্থিত গাজার ফিলিস্তিনিদের সশস্ত্র সংগঠন।
সার্বিকভাবে ইরান বিষয়ে ট্রাম্প সম্ভবত তাঁর পুরোনো কৌশলেই ফেরত আসবেন। যেমন তিনি ইরান পরমাণু চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে দূরে রাখবেন। ইরানের বিরুদ্ধে বিস্তৃত নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবেন। ট্রাম্পের আমলেই ইরানের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী সামরিক কমান্ডার জেনারেল কাসেম সোলাইমানিকে হত্যা করে যুক্তরাষ্ট্র।
বিগত সময়ে ক্ষমতায় থাকাকালে ট্রাম্প কট্টর ইসরায়েলপন্থী নীতিতে থেকেছেন। তিনি জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দেন এবং তেল আবিব থেকে মার্কিন দূতাবাস সরিয়ে জেরুজালেমে নিয়ে যান।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ট্রাম্পকে ‘হোয়াইট হাউসে থাকা ইসরায়েলের সবচেয়ে ভালো বন্ধু’ বলে বর্ণনা করেছেন।
ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য নীতি ওই অঞ্চলের বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি আরও উসকে দিতে পারে বলে আশঙ্কা সমালোচকদের।
[ad_2]
Source link