[ad_1]
‘মূলত শিক্ষা ও গবেষণাটা কোন পদ্ধতিতে, কত সহজে সমৃদ্ধ করা যায়, সে ব্যাপারে সহযোগিতা করবে “এআই”, অর্থাৎ পদ্ধতিগত উন্নতির পথ দেখাবে। এটি কখনোই সৃজনশীলতা ও মানবিকতার জায়গা থেকে মানুষকে রিপ্লেস করতে পারবে না। কারণ, “আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই)” কখনো “ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্সকে (ইআই)” রিপ্লেস করতে পারবে না।’
শিক্ষার ক্ষেত্রে ‘এআই’ ইতিবাচক নাকি নেতিবাচক? উপস্থাপকের এমন প্রশ্নের উত্তরে স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক নওজিয়া ইয়াসমিন এ কথা বলেন।
শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) ছিল ‘আন্তর্জাতিক শিক্ষা দিবস’। এবারের প্রতিপাদ্য ‘এআই ও শিক্ষা: প্রযুক্তির যুগে মানবিক ক্ষমতা রক্ষা’। দিবসটি উপলক্ষে প্রথম আলো ডটকমের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় বিশেষ টক শো: ‘উচ্চশিক্ষায় স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের সাফল্যগাথা’। মাহবুবা সুলতানার উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানটি গত শুক্রবার সকাল ১০টায় একযোগে প্রচারিত হয় প্রথম আলো ডটকম, প্রথম আলোর ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেলে।
অনুষ্ঠানে শিক্ষার বৈশ্বিক তাৎপর্য, চ্যালেঞ্জ, সুযোগ, উচ্চশিক্ষায় ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা’র প্রভাব এবং বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষায় স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের ভূমিকা সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।
[ad_2]
Source link