[ad_1]
আমরা বাতাসের মধ্যেই সারাক্ষণ ডুবে থাকি। অথচ বাতাসের অস্তিত্ব আলাদা করে অনুভব করা হয় না। এআইও আজকাল তেমন হয়ে গেছে। এর ব্যবহার এতটাই বিস্তৃত যে প্রযুক্তির কোন শাখায় এআই নেই, সেটাই এখন লাখ টাকার প্রশ্ন!
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যায়ের (বুয়েট) ইনস্টিটিউট অব অ্যাপ্রোপ্রিয়েট টেকনোলজির সহযোগী অধ্যাপক তাহসিনা ফারাহ্ সনম বুঝিয়ে বললেন। ‘এই যে আমরা ইউটিউব, নেটফ্লিক্স দেখি; ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামের মতো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করি, এসব তো আমাদের জীবনেরই অংশ। আমরা যা দেখতে বা শুনতে পছন্দ করি, সে ধরনের বিষয়ই দেখানো হয়। নিউজ ফিডে সেগুলোই বারবার আসে। এগুলোর ব্যাকগ্রাউন্ডে কিন্তু এআই কাজ করে। আবার গুগল ম্যাপের কথাই ধরুন। শুধু নতুন জায়গা চিনতেই নয়, প্রতিদিন ঘর থেকে বেরোনোর আগেই একবার চোখ বুলিয়ে নেওয়া অনেকের অভ্যাস হয়ে দাঁড়িয়েছে। ট্রাফিকের পরিস্থিতি বিশ্লেষণ, কোন রাস্তায় যানজট, কোন রাস্তা দিয়ে দ্রুত যেতে পারব, সব বের করাই এআই বা মেশিন লার্নিংয়ের অংশ। মেইলের স্প্যামও এআই ধরে ফেলে।’
ইউডেমি, কোর্সেরা, খান একাডেমি, ডুয়োলিঙ্গসহ নানা শিক্ষামূলক প্ল্যাটফর্ম আমরা ব্যবহার করি, এখানেও ব্যক্তিকেন্দ্রিক পরামর্শ কিন্তু এআই-ই দেয়।
[ad_2]
Source link