[ad_1]
পেট্রোবাংলা ও আরপিজিসিএলের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা বলছেন, প্রতিবার এলএনজি কিনতে উন্মুক্ত দরপত্র করার সুযোগ নেই। তাই যাদের সঙ্গে ক্রয়-বিক্রয় চুক্তি আছে, তাদের থেকেই দর নিতে হয়। এলএনজি জরুরি পণ্য, তাই আমদানি বন্ধ না করে আগের সরকারের করা তালিকার কোম্পানি থেকে দর নিয়ে এলএনজি কেনা হয়েছে। তবে নতুন দরপত্রের পর প্রতিযোগিতার মাধ্যমে কোম্পানি চূড়ান্ত করা হবে।
প্রসঙ্গত, দরপত্র ছাড়া কাজ করতে দ্রুত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সরবরাহ (বিশেষ বিধান) আইন করেছিল বিগত সরকার। এ আইনের কোনো সিদ্ধান্তকে আদালতে চ্যালেঞ্জ করা যাবে না, এমন বিধানের কারণে এটি দায়মুক্তি আইন হিসেবে পরিচিত। সমালোচনা সত্ত্বেও দফায় দফায় এ আইনের মেয়াদ বাড়িয়েছে বিগত সরকার। খোলাবাজার থেকে এলএনজি কিনতে ২৩টি কোম্পানির সঙ্গে ক্রয়-বিক্রয় চুক্তিও (মাস্টার সেলস অ্যান্ড পারচেজ অ্যাগ্রিমেন্ট) করা হয় বিশেষ বিধান আইনে। এলএনজি কিনতে চাইলে এসব কোম্পানির মধ্য থেকে আগ্রহীরা দর প্রস্তাব করে। যে সবচেয়ে কম দাম প্রস্তাব করে, তাঁকে ক্রয়াদেশ দেওয়া হয়।
[ad_2]
Source link