[ad_1]
সাভারের আজিমুল হক (৩৮) বলেন, পর্যটকের উপচে পড়া ভিড়ের কারণে হোটেল কক্ষ ভাড়া অতিরিক্ত হারে আদায় হচ্ছে। কোনো ছাড় পাওয়া যাচ্ছে না। রেস্তোরাঁয় খাবারের দামও অত্যধিক। অতিরিক্ত যানবাহনের চাপে হাঁটাচলাও করা যাচ্ছে না।
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের পরিস্থিতির কারণে নিরাপত্তা ঝুঁকির কথা মাথায় রেখে টেকনাফ-সেন্ট মার্টিন নৌপথে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে কক্সবাজার শহরের বাঁকখালী নদীর নুনিয়াছটা বিআইডব্লিউটিএ-জেটি ঘাট থেকে একাধিক জাহাজে দৈনিক দুই হাজার পর্যটকের সেন্ট মার্টিন দ্বীপ ভ্রমণে যাচ্ছেন। এ ক্ষেত্রে অনলাইন নিবন্ধন সম্পন্ন করে ভ্রমণ পাস নিশ্চিত করতে হয়।
টুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, এক সঙ্গে কয়েক লাখ পর্যটকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে টুরিস্ট পুলিশের ৮৫ জন সদস্যকে হিমশিম খেতে হচ্ছে। আজ দুপুর পর্যন্ত কোনো পর্যটক হয়রানি কিংবা দুর্ঘটনার কবলে পড়েননি।
জেলা ট্রাফিক পুলিশের প্রধান ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জসিম উদ্দিন চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, পর্যটকবাহী অন্তত ৭ হাজার যানবাহন (বাস, মাইক্রো, কার-জিপ) শহরে অবস্থান করায় কলাতলী ডলফিন মোড়, বাইপাস সড়ক, প্রধান সড়কের বাজারঘাটাতে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। যানজট নিরসনে কাজ করছেন ৬০ জন পুলিশ।
[ad_2]
Source link