[ad_1]
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, হামিরদী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চার নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সদস্য ও মুনসুরাবাদ গ্রামের ইলিয়াস মাতুব্বরের মেয়ে অন্তরা আক্তার (১৮) গ্রামের একটি কওমি মাদ্রাসায় পড়াশোনা করতেন। ওই মাদ্রাসার পরিচালক জাহিদ মোল্লার (৩৮) সঙ্গে তাঁর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বছর দেড়েক আগে জাহিদ অন্তরাকে নিয়ে পালিয়ে বিয়ে করেন। কিন্তু জাহিদের আগে আরও দুই স্ত্রী ও পাঁচ সন্তান আছে। ওই বিয়ে মেনে নেননি অন্তরার বাবা ইলিয়াস মাতুব্বর। অন্যদিকে জাহিদের বড় ভাই আলমগীর মোল্লা ওই ওয়ার্ডের বর্তমান সদস্য। এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলছিল। এর জেরে দুই পক্ষের মধ্যে আগেও কয়েকবার সংঘর্ষ হয়েছে।
সূত্র জানায়, সর্বশেষ গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে ইলিয়াস মাতুব্বরকে একা পেয়ে জাহিদ মোল্লার চাচাতো ভাই রাসেল মোল্লা কটাক্ষ করে কথা বলেন। বিষয়টি তিনি তাঁর লোকজনকে জানান। এ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। এরপর গতকাল বিকেলে মুনসুরাবাদ বাজারে ইলিয়াস মাতুব্বরকে মারধর করেন জাহিদ মোল্লার লোকজন। আজ সকালে জামাতা ও শ্বশুরপক্ষের লোকজন ঢাল, সড়কিসহ বিভিন্ন দেশি অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ান। দুই ঘণ্টাব্যাপী দফায় দফায় পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ভাঙ্গা থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
[ad_2]
Source link