[ad_1]
রপ্তানিতে ভর করে সাফল্য
সাধারণত দেশের শিল্প খাতে উৎপাদন ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বাড়লে কনটেইনার পরিবহন বাড়ে। কারণ, কয়েকটি ছাড়া সব শিল্পকারখানার কাঁচামাল কনটেইনারে আমদানি হয়। এ তালিকায় আছে পোশাক, ওষুধ, জুতা, ইস্পাত, বাণিজ্যিক পণ্য, ভোগ্যপণ্য ইত্যাদি। আবার রপ্তানি পণ্যের প্রায় পুরোটাই পাঠানো হয় কনটেইনারে।
বিদায়ী বছরের কনটেইনার পরিবহনের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, সার্বিক কনটেইনার পরিবহনের প্রবৃদ্ধির চেয়ে রপ্তানি পণ্যবাহী কনটেইনার পরিবহনের প্রবৃদ্ধি বেশি হয়েছে। যেমন বিদায়ী বছরে রপ্তানি পণ্যবাহী কনটেইনার পরিবহন হয়েছে ৮ লাখ ১৩ হাজার একক। ২০২৩ সালে ছিল সাত লাখ একক। সেই হিসাবে রপ্তানি পণ্যবাহী কনটেইনার পরিবহন বেড়েছে প্রায় ১৫ শতাংশ। তবে আমদানি ও খালি কনটেইনারে প্রবৃদ্ধি ছিল রপ্তানির চেয়ে কম।
রপ্তানি খাতের বড় অংশই তৈরি পোশাকশিল্পের। তৈরি পোশাকশিল্পের সংগঠন বিজিএমইএর সাবেক প্রথম সহসভাপতি এস এম নুরুল হক প্রথম আলোকে বলেন, নানা প্রতিকূলতার পরও তৈরি পোশাক খাত ভালো করেছে। কমপ্লায়েন্স কারখানাগুলোতে ক্রয়াদেশ ছিল। ক্রেতাদের চাহিদাও বাড়ছে। তৈরি পোশাকের রপ্তানি বাড়ায় মূলত বন্দরে কনটেইনার পরিবহনে রেকর্ড হয়েছে। কারণ, রপ্তানি কনটেইনারের বেশির ভাগই তৈরি পোশাকের। আবার কাঁচামাল আমদানি হয় কনটেইনারে।
[ad_2]
Source link