[ad_1]
কবিরা তাঁদের কবিতা পাঠের পাশাপাশি গণ-অভ্যুত্থানের দিনগুলোর অভিজ্ঞতার কথাও বলেন সংক্ষেপে। এতে আয়োজনটি ভিন্নতা পেয়েছিল।
কবিরা তাঁদের কবিতার পটভূমি সম্পর্কেও কিছুটা আলোকপাত করেন। অনেকে বলেন তাঁদের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার কথা। যেমন আশরাফ জুয়েল বলেছিলেন, আসলে কবিদের মাধ্যমে শহীদেরা, আহতরাই কবিতা লিখেছেন। রওশন আরা মুক্তার ‘গোল্ডফিশের কান্না’ কবিতাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছিল। তিনি বলেন, হতাহতের বিবরণ না দিয়ে যখন সরকারি প্রচারযন্ত্রে মেট্রোরেল, ডেটাসেন্টারের ক্ষয়ক্ষতির কথা ফলাও করে প্রচার করা হচ্ছিল, তখন তিনি এই কবিতা লিখে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেছিলেন। পরে ভয়ে ভয়ে দিন কেটেছে, হয়তো তাঁকে তুলে নিয়ে ‘আয়নাঘরে’ বন্দী করা হবে।
তরুণ কবিরা তাঁদের কথা ও কবিতায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ, ক্ষোভ, শঙ্কা, সাহস ও দ্রোহের কথা বলেছেন। তুলে ধরেছেন অচলায়তন ভেঙে নতুন সম্ভাবনার উন্মেষের কথা। তাঁরা বলেন, যে নতুন পরিপ্রেক্ষিত সৃষ্টি হয়েছে, তাকে শিল্পসাহিত্যের মাধ্যমে ধারণ করে ইতিহাসের আকরে পরিণত করতে হবে। তা করা না গেলে জনগণের স্মৃতিতে সঞ্চিত জুলাই অভ্যুত্থানের ঘটনাবলি একটা সময় হারিয়ে যাবে।
[ad_2]
Source link