[ad_1]
১৩০৬ বঙ্গাব্দের ১১ জ্যৈষ্ঠ (১৮৯৯ সালের ২৪ মে) পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে কাজী নজরুল ইসলামের জন্ম। ডাকনাম ছিল ‘দুখু মিয়া’। ১২ ভাদ্র ১৩৮৩ বঙ্গাব্দে (১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট) তিনি ইহলোক ত্যাগ করেন।
২৫ নভেম্বর দুপুর ১২টার দিকে কেবিনের সামনে গিয়ে দরজা খোলাই পাওয়া গেল। হাসপাতালটিতে এমন একটি স্মৃতিকক্ষ আছে তা জানা না থাকলে খানিকটা থমকে দাঁড়াতে হবে। প্রেম ও বিদ্রোহের কবির ছবি হাসপাতালে কেন? কেবিনের দরজার বাইরে দুই পাশে কাঠের বোর্ডে নজরুলের তরুণ ও প্রবীণ বয়সের দুটো ছবি। এক পাশে স্মৃতিকক্ষের ছোট পরিচিতি। আরেক পাশে ২০২১ সালের ২৭ আগস্ট জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলামসহ এই কেবিন যাঁরা উদ্বোধন করেছিলেন, তাঁদের নাম লেখা।
কেবিনে ঢুকতেই দেয়ালে কবির নিজের হাতের লেখায় ‘চল্ চল্ চল্। চল্ চল্ চল্।। ঊর্ধ্ব গগনে বাজে মাদল’ কবিতার লাইনগুলো পড়ার সুযোগ মিলবে। এর পাশেই ১৩২৯ বঙ্গাব্দের ২৪ শ্রাবণ ধূমকেতু পত্রিকায় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কাজী নজরুল ইসলামকে যে চিঠি লিখেছিলেন, তার দেখা পাওয়া যাবে। নজরুলের বিখ্যাত বই সঞ্চিতা, মায়ামুকুর, বিষের বাঁশী, বুলবুল–এর প্রচ্ছদ, নজরুল স্মরণে বিভিন্ন পোস্টার, এগুলো কোলাজ করে দেয়ালে রাখা। ভেতরের বিভিন্ন দেয়ালে নজরুলের বড় বড় ছবি। শেলফে কবির লেখা এবং কবিকে নিয়ে অন্যদের লেখা বই।
[ad_2]
Source link