[ad_1]
স্পিনার কেশভ মহারাজের চোটের কারণে সুযোগ পেয়েই বাজিমাত করলেন কর্বিন বশ। আগের দিন পাকিস্তানকে ভুগিয়েছিলেন চার উইকেট নিয়ে। টেস্ট অভিষেকে ৯ নম্বরে নেমেও করলেন সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড। তার অনবদ্য ইনিংস শুধু দক্ষিণ আফ্রিকাকে বিপদ থেকে উদ্ধার করাই নয়, পাকিস্তানের কাছ থেকে যেন ম্যাচ ছিনিয়ে নিয়েছে।
৩ উইকেটে ৮২ রানে দিন শুরু করে দক্ষিণ আফ্রিকা। এইডেন মার্করাম হাফ সেঞ্চুরি করলেও চাপে ছিল তারা। ১৯১ রানে সাত উইকেট হারায়। তারপরই নামেন কর্বিন। মার্করাম তাকে বেশিক্ষণ সঙ্গ দিতে পারেননি। ৮৯ রানে তিনি বিদায় নেন।
শেষ দুই উইকেটে ৮৮ রান যোগ করেন কর্বিন। কাগিসো রাবাদার সঙ্গে ৪১ ও ডেন প্যাটারসনকে নিয়ে ৪৭ রান তোলেন। তার ৮১ রানের অপরাজিত ইনিংসে পাকিস্তানের লিড নেওয়ার স্বপ্ন ভেঙে যায়। বরং তার ব্যাটে চড়ে ৯০ রানে এগিয়ে ছিল প্রোটিয়ারা। ৩১১ রানে অল আউট হয় তারা।
খুররাম শাহজাদ ও নাসিম শাহ তিনটি করে উইকেট নিয়ে পাকিস্তানের সেরা বোলার।
ব্যবধান কমানোর লড়াইয়ে নেমে পাকিস্তানের উদ্বোধনী জুটি ৪৯ রান তোলে। সাইম আইয়ুব ও শান মাসুদ পঞ্চাশ না ছুঁতেই বিচ্ছিন্ন হন। এরপর ২৫ রানেই আরও দুই উইকেট হারায়। ৩ উইকেটে ৮৮ রান পাকিস্তানের। এখন ২ রানে পিছিয়ে তারা।
বলা যায়, নতুন দিনে পাকিস্তান বড় জুটি না গড়লে বিপদ আরও বাড়বে। দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের সুবাস পেতে শুরু করেছে। আর একটি জয় তাদের দরকার।
[ad_2]
Source link