[ad_1]
অনুষ্ঠানে গাজীপুরের সিভিল সার্জন মাহমুদা আখতার বলেন, ‘গণ–অভ্যুত্থানে আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসাবিষয়ক যেকোনো পরামর্শ বা সেবা দিতে আমরা সিভিল সার্জন প্রশাসন প্রস্তুত আছি, তা ছাড়া আমরা সব সময়ই যাঁরা আহত ব্যক্তি বা তাঁদের চিকিৎসার ব্যাপারে খোঁজখবর রাখছি। এ ব্যাপারে সব রকম সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।’
অনুষ্ঠান শেষে কথা হয় জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের হেলথ কো-অর্ডিনেটর নিশাত আহমেদের সঙ্গে। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘গণ–অভ্যুত্থানের বিভিন্ন সময় গাজীপুর থেকে মোট ১৮ জন শহীদ হয়েছেন। পাশাপাশি আহত হয়েছেন ৩৭৫ জন। আজ আমরা সেসব আহত ব্যক্তি ও শহীদ পরিবারের খোঁজখবর নিতে স্মরণসভার আয়োজন করেছি। তাঁদের চিকিৎসা বা ক্ষতিপূরণ পাওয়ার ব্যাপারে যা যা করণীয়, সে বিষয়ে দিকনির্দেশনা দিয়েছি। পাশাপাশি তাঁরাও আমাদের কাছে বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেছেন।’
সভায় সভাপতিত্ব করেন গাজীপুরের জেলা প্রশাসক নাফিসা আরেফীন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন গাজীপুর মহানগর পুলিশের ডেপুটি কমিশনার রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা খন্দকার মুদাচ্ছির বিন আলী প্রমুখ। অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার হাসিবুর রহমান।
অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘গণ–অভ্যুত্থানে যাঁরা দেশের জন্য নিজের জীবন বিলিয়ে দিয়েছেন এবং বিভিন্নভাবে আহত হয়েছেন, তাঁদের গুরুত্ব অপরিসীম। আমরা নিহত ব্যক্তিদের পরিবার বা আহত ব্যক্তিদের পাশে সব সময় আছি।’
[ad_2]
Source link