[ad_1]
শফিকুল আলম আরও বলেন, ‘যেহেতু ভারতের সঙ্গে আমাদের একটা প্রত্যর্পণ চুক্তি আছে, প্রত্যর্পণ চুক্তিতে আবার কিছু আইনি প্রক্রিয়া করে তারপর একজনকে প্রত্যর্পণ চাইতে পারেন। আমরা সেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করছি। সেটি সম্পন্ন করার পর আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁকে (শেখ হাসিনা) প্রত্যর্পণ করার জন্য ভারতকে অ্যাপ্রোচ করব।’
এ বিষয়ে গত সেপ্টেম্বরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেছিলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের বন্দী প্রত্যর্পণ চুক্তি আছে। এই চুক্তি অনুযায়ী ভারতে যদি কোনো দণ্ডিত বাংলাদেশি থাকেন, তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী বা যে কেউ হোন না কেন, তাঁর প্রত্যর্পণ চাইতে পারে বাংলাদেশ। ছাত্র-জনতার বিপ্লবকালে যে গণহত্যা হয়েছে, মানবতাবিরোধী অপরাধ হয়েছে, তার বিচারের লক্ষ্যে কিছু পদক্ষেপ ইতিমধ্যে গ্রহণ করা হয়েছে, দৃশ্যমান কিছু অগ্রগতিও হয়েছে। অচিরেই বিচার শুরু হবে। বিচার শুরু হওয়ার পর অবশ্যই প্রত্যর্পণ চাওয়া হবে।
[ad_2]
Source link