[ad_1]
নিখোঁজ সজল দাসের বন্ধু তানভীর আহমেদ অভিযোগ করেন, ‘আমরা যত দূর জানতে পেরেছি, তাতে স্পিডবোটটির চালক পালিয়েছেন। তিনি নিখোঁজ নন। কারণ, ঘটনার সময় চালক স্পিডবোটটি চলন্ত অবস্থায় যাত্রীদের কাছ থেকে ভাড়া তুলছিলেন। ওই বোটে চালকসহ ১১ জন যাত্রী ছিলেন। চালকের খামখেয়ালির কারণেই স্পিডবোটটি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে জনতার হাট খেয়াঘাট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে স্পিডবোটের এক যাত্রী মারা যান এবং এক পুলিশ সদস্য গুরুতর আহত হন। এ ঘটনায় স্পিডবোটের চালক ও কয়েকজন যাত্রী নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানিয়েছিল নৌ পুলিশ। তবে নিখোঁজদের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যাচ্ছিল না।
মারা যাওয়া ব্যক্তির নাম জালিস মাহমুদ (৫০)। তিনি পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার বাসিন্দা। তিনি স্কয়ার ফুড অ্যান্ড বেভারেজ কোম্পানিতে ভোলার বিক্রয় প্রতিনিধি (এসআর) হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তাঁর সহকর্মী মোস্তাফিজুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন। এ ঘটনায় আহত পুলিশ সদস্যের নাম মানসুর আহমেদ (৩০)। তিনি ভোলার দৌলতখান থানার কনস্টেবল ও বরগুনা সদরের বাসিন্দা। তাঁকে বরিশালের শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
[ad_2]
Source link