[ad_1]
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মনিরুল হকের উদ্যোগে নগরের সার্কিট হাউস ও ঈদগাহ মোড়ে স্থাপিত ওই গোলচত্বরে নবাব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের অন্যতম রূপকার বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম, ভাষাসৈনিক শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত, সংগীতজ্ঞ শচীন দেববর্মন, বার্ডের প্রতিষ্ঠাতা আখতার হামিদ খানসহ কুমিল্লার কয়েকজন কীর্তিমান মানুষের প্রতিকৃতি আছে। ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের দিন দুষ্কৃতকারীরা নবাব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী ও মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলামের প্রতিকৃতিতে কালিমা লেপন করে বিকৃত করে দেয়। ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী ১৮৩৪ সালে কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার পশ্চিমগাঁও এলাকায় জন্মগ্রহণ করেন।
গতকাল সকালে তাঁদের প্রতিকৃতি থেকে কালি মুছতে গিয়ে হামলার শিকার হন বাসদের কুমিল্লা জেলার সমন্বয়ক আবদুর রাজ্জাক।
এদিকে নবাব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানীর প্রতিকৃতিতে কালিমা লেপনের প্রতিবাদে আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ ডাকা হয়েছিল। নগরের সার্কিট হাউস ও ঈদগাহ মাঠের মোড়ের গোলচত্বরে এই কর্মসূচির ডাক দিয়েছিল নবাব ফয়জুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তবে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগ কালিমা মুছে ফেলায় শেষ পর্যন্ত সেটি স্থগিত করা হয়।
[ad_2]
Source link