[ad_1]
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, দুই বংশের মধ্যে আধিপত্যের রেষারেষি চলে আসছে প্রায় দুই যুগ ধরে। ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর পিয়াদাদের দাপটে গ্রামছাড়া হন গাইন বংশের অনেকে। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে আবার বিগত ১৫ বছর গাইনদের নির্যাতনের শিকার হয়েছেন পিয়াদা বংশের লোকেরা।
নিহত নজরুলের স্ত্রী রমেলা খাতুন বলেন, খেতের কাজ শেষ করে প্রতিদিনই তাঁর স্বামী স্থানীয় বাজারে যান। বুধবার বিকেলেও তিনি বাজারে গিয়েছিলেন। সন্ধ্যার সময় খবর আসে যে তাঁর স্বামীর ওপর হামলা করা হয়েছে। দৌড়ে বাজারে গিয়েও স্বামীর জীবিত মুখটি দেখতে পাননি। কাঁদতে কাঁদতে হত্যাকারীদের শাস্তি দাবি করেন তিনি।
নজরুলের বড় ভাই রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘যারা এই হামলা করেছে, তাদের সঙ্গে আমাদের বংশগত বিরোধ ছিল। আমরা আওয়ামী লীগের আর প্রতিপক্ষ বিএনপির সমর্থক।’ তবে হত্যাকাণ্ডটি দলীয় কোনো ইস্যুতে হয়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, জানারুলের মৃত্যুর ঘটনার পর থেকেই মূলত পিয়াদাদের সঙ্গে তাদের বিবাদ বৃদ্ধি পায়।
হত্যাকাণ্ডের পর থেকে গা ঢাকা দিয়েছেন পিয়াদা বংশের লোকজন। তাই তাঁদের কারও সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি।
[ad_2]
Source link