[ad_1]
ওয়েডবুশ সিকিউরিটিজের বিশ্লেষক ড্যান আইভস বলছেন, এটি গুগলের জন্য ‘বিশাল আঘাত’ হিসেবে আসবে।
গুগল তথ্য খুঁজে দেওয়া বা সার্চের বিনিময়ে কোনো অর্থ নেয় না। তবে নির্দিষ্ট ভোক্তাকে লক্ষ্য করে বিজ্ঞাপন ও তথ্য প্রচার করে, যেখানে থেকে কোম্পানিটি অর্থ পায়। এর মাধ্যমে বিজ্ঞাপনদাতা অনলাইনে ব্যবসা করতে পারে।
সিরাকুজ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞাপন বিভাগের অধ্যাপক বেথ ইগান বলেন, আদালত বিচার বিভাগের পক্ষে রায় দিলে তা গুগলের ‘ব্যবসার মডেল বড়ভাবে পরিবর্তন’ করবে।
ক্রোম বিক্রি করে দিলে গুগল তথ্যের একটি বড় ভান্ডার হারাবে। এই তথ্য ব্যবহার করে গুগল তার অ্যালগরিদম উন্নত করে এবং ম্যাপসের মতো সেবা বিক্রি করে। ২০০৮ সালে চালু করার পর ক্রোম ব্রাউজার জগৎকে নিয়ন্ত্রণ করছে। তাদের পেছনে পড়ে গেছে মাইক্রোসফটেন এজ ও অ্যাপলের সাফারি ব্রাউজার।
বেথ ইগান অবশ্য মনে করেন, ক্রোম বিক্রি করতে বাধ্য হলেও গুগল আবার ঘুরে দাঁড়াতে পারবে। তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি না, ক্রোম থেকে বিনিয়োগ উঠিয়ে নিলে একটি কোম্পানি হিসেবে গুগলের মৃত্যু ঘটবে।’ তিনি আরও বলেন, শেষ পর্যন্ত হয়তো ব্যবহারকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
[ad_2]
Source link