[ad_1]
খাদ্য উপদেষ্টা বলেন, বিশ্বের প্রত্যেক মানুষের প্রতিদিন খাবার প্রয়োজন। খাবারের অধিকার মানুষের সবচেয়ে বড় অধিকার। এ দেশে খাদ্যশস্য উৎপাদনের জন্য জমির পরিমাণ কমে যাওয়া এবং মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কম থাকায় প্রায় ১৮ কোটি মানুষের জন্য খাবার নিশ্চিত করা সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। অনেক সীমাবদ্ধতার মধ্যেও নতুন নতুন প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদন বাড়ানোর চেষ্টা করছে সরকার।
এ দেশের মানুষের কাছে খাবারের মধ্যে ভাত ও রুটি সবচেয়ে অগ্রাধিকার পায় উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, বছরে ৩ কোটি ৭৫ লাখ টন চাল এবং ৭০ লাখ টন গমের চাহিদা রয়েছে। উদ্যমী কৃষক ও সরকারের সহায়তায় চাল উৎপাদনে দেশ প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ। তবে মাঝেমধ্যে বন্যা, ঝড়, খরার কারণে উৎপাদন ব্যাহত হয়ে চালের ঘাটতি দেখা দেয়। তখন আমদানি করে খাদ্যঘাটতি মেটানো হয়। তিনি জানান, চলতি বছর ১০ লাখ টন গম উৎপাদন হয়েছে। ফলে বাকি ৬০ লাখ টন আমদানি করতে হয়েছে। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি খাতে আমদানিকারক ও ব্যবসায়ীদের বড় নেটওয়ার্ক আমদানিতে কাজে যুক্ত আছে। খাদ্যপণ্যের দাম যৌক্তিক পর্যায়ে রাখতে খাদ্যপণ্য (চাল, গমসহ কয়েকটি পণ্য) আমদানির জন্য সরকার কর ও শুল্ক তুলে নিয়েছে।
[ad_2]
Source link