[ad_1]
এর আগে সেখানে বক্তব্য দেন পশ্চিমাঞ্চল রেল শ্রমিক দলের সভাপতি রফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘ইতিমধ্যে আমাদের শ্রমিকদের প্রতি যে অবমাননা করা হয়েছে, এক সপ্তাহ হলেও আপনি (জিএম) কোনো ব্যবস্থা নেননি। আপনি সিএমওকে রক্ষা করার চেষ্টা করছেন। আমাদের অনুরোধ যদি আপনি না রাখতে পারেন, আমরা আর যাব না। কিন্তু কোনো ফাইলে যদি অনিয়ম দেখি, তাহলে তার প্রতিবাদ অবশ্যই করব।’ জিএমের উদ্দেশে তিনি আরও বলেন, ‘আগামী দিনে যদি গত সরকারের এজেন্ট হিসেবে কাজ করতে চান, অবশ্যই চলার গতি বাধাগ্রস্ত হবে। তাই অবশ্যই আমার শ্রমিকের ন্যায্য অধিকার দেবেন।’
পরে জানতে চাইলে রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘অনেকে ৮-১০ বছর ধরে ছোট পদে চাকরি করছে, কিন্তু পদোন্নতি পায়নি। আমরা বলছি, এত দিন পর যেহেতু পদোন্নতির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, এটা সবাইকেই দিতে হবে। এতে বেতন বাড়বে না, একটা সম্মান পাবে শুধু।’ তিনি বলেন, ‘আমরা বিশেষ কোনো দল বা মতের কর্মচারীদের পদোন্নতি চাইছি না। সবারই পদোন্নতি চাইছি। এ জন্য গিয়েছিলাম। কিন্তু জিএম মিটিংয়ে ব্যস্ত ছিলেন। দেখা হয়নি।’
এ বিষয়ে জিএম মামুনুল ইসলাম বলেন, ‘পদোন্নতি আমরা দেব, কিন্তু সরকারি নিয়মকানুন তো মানতে হবে। পদোন্নতি দেওয়ার জন্য এখন দক্ষতার পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে। এর বাইরে গিয়ে তো সবাইকে গণহারে পদোন্নতি দেওয়া সম্ভব নয়। গণহারে পদোন্নতির দাবিতে কারা বিক্ষোভ করেছেন, সেটা আমি শুনিনি। সকাল থেকে আমি মিটিংয়ে ছিলাম।’
সিএমও দপ্তরে শ্রমিক দলের নেতাদের সঙ্গে কী হয়েছে, জানতে চাইলে জিএম বলেন, ‘তাঁরা এক কর্মচারীকে অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়ার জন্য বলেছিলেন। এখন সেটা তার গ্রেডের এক ধাপ ওপরের গ্রেডের হলে হয়। এটা করতে হলে কয়েক গ্রেড ওপরে যেতে হবে। এটাও হয় না।’
[ad_2]
Source link