[ad_1]
২. উৎপাদন বাড়ানোর পাশাপাশি মিথেন নির্গমন কমাতে উচ্চ কার্যকর প্রাণী বেছে নেওয়ার পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে প্রাণিসম্পদের প্রজাতি পরিবর্তনের কৌশল গ্রহণ করা যেতে পারে।
৩. যখন ঘাসজাত খাবার সূক্ষ্মভাবে গুঁড়ো বা পেলেট করা হয়, তখন মিথেনোজেনেসিসের মাত্রা কম থাকে অর্থাৎ সহজপাচ্য খাদ্য সরবরাহের মাধ্যমে মিথেন গ্যাস নির্গমন হ্রাস করা যায়।
৪. উচ্চ উৎপাদনশীল প্রাণী প্রজাতি প্রজননের মাধ্যমে নির্দিষ্টসংখ্যক প্রাণী থেকে বেশি দুধ বা মাংস উৎপাদন সম্ভব; ফলে প্রাণীর সংখ্যা কমানোর মাধ্যমে গ্যাস নির্গমন কমানো যায়।
৫. একীভূত পদ্ধতিতে একই জমিতে গাছপালা ও প্রাণী উৎপাদন এক অসাধারণ কৌশল, যা পরিবেশ ও কৃষি উভয়ের জন্যই লাভজনক। এই পদ্ধতি কার্বন সঞ্চয় বৃদ্ধি করে, বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধির হার কমায় এবং মিথেন নির্গমনের মাত্রা হ্রাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
৬. সঠিক পদ্ধতিতে গো–বর্জ্য সংরক্ষণের মাধ্যমে মিথেন সংগ্রহ করা যাবে। প্রাণীর গোবর থেকে নির্গত গ্যাস কমাতে উন্নত বায়োগ্যাস প্রযুক্তি ব্যবহার করা যেতে পারে। এই পদ্ধতিতে গোবর থেকে বায়োগ্যাস উৎপাদন করে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা যায়, যা পরিবেশবান্ধব।
গ) অন্যান্য কৌশল: ১. টিকাদান গবাদিপশুর ইমিউন সিস্টেমকে উদ্দীপিত করবে, যাতে মিথেন উৎপাদনকারী মিথানোজেনগুলোর বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি তৈরি করে।
[ad_2]
Source link