[ad_1]
আগে থেকেই হাঁপানি থাকলে সন্তানধারণের আগে তা নিয়ন্ত্রণে আনা প্রয়োজন। কেননা, হাঁপানি নিয়ন্ত্রণে না থাকলে গর্ভকালে মা ও সন্তানের জন্য বিভিন্ন জটিলতা হতে পারে, যেমন জন্মের সময় শিশুর কম ওজন, সময়ের আগেই প্রসব, মায়ের উচ্চ রক্তচাপ ইত্যাদি। এমনকি মা ও শিশুর মৃত্যুর কারণও হতে পারে।
গর্ভাবস্থায় হাঁপানি ব্যবস্থাপনা
মনে রাখতে হবে, শ্বাসকষ্টের মাত্রা অনুযায়ী প্রত্যেকের আলাদা চিকিৎসা পরিকল্পনা থাকে। যেসব গর্ভবতী মা অ্যাজমায় আক্রান্ত, তাঁদের উচিত শুরু থেকেই একজন বক্ষব্যাধি অথবা মেডিসিন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের নিয়মিত তত্ত্বাবধানে থাকা এবং হাঁপানি নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা অনুসরণ করে চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়া।
অনেকেই গর্ভস্থ শিশুর ক্ষতির কথা ভেবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই হঠাৎ করে ওষুধ খাওয়া বন্ধ করে দেন, যার ফলে শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায়, অনেক সময় যা নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে পড়ে। প্রথমেই তাঁদের একটি বিষয়ে আশ্বস্ত করতে হবে যে গর্ভাবস্থায় ইনহেলার ব্যবহার করা সম্পূর্ণ নিরাপদ। হাঁপানির চিকিৎসায় ব্যবহৃত বেশির ভাগ ওষুধই গর্ভকালে তেমন কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়া ব্যবহার করা যায়।
[ad_2]
Source link