প্রতিপক্ষের মারধরে তিনি গুরুতর আহত হয়ে পড়লে স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক সালমা আক্তার প্রথম আলোকে বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই আবুল কাশেম নামের ওই ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে।
এদিকে এ ঘটনার পর গ্রামে দুই পক্ষের লোকজনের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। একপর্যায়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময় মো. ওয়াসিমকে আটক করা হয়।
সেনবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম মিজানুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, আমগাছের ডাল কাটা নিয়ে আগের দিনের ঝগড়ার জেরে আবুল কাশেমের ওপর হামলা চালায় প্রতিপক্ষের লোকজন। এরপর কাশেমের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরির সময় কাশেমের বাম চোখের ওপরে আঘাতের চিহ্ন দেখা গেছে। এ ঘটনায় লিখিত অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।