[ad_1]
জ্বালানি বিভাগ ও পেট্রোবাংলা সূত্র জানায়, গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের সময় শেভরনের কাছে বকেয়া ছিল প্রায় ২৪ কোটি ডলার। আগস্ট মাসে নিয়মিত মাসিক বিলের চেয়ে কম পরিশোধ করা হয় তাদের। তবে সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বিলের প্রায় দ্বিগুণ হারে পরিশোধ করতে থাকে পেট্রোবাংলা। গত আট মাসে নিয়মিত বিল ও বকেয়া মিলে ৫০ কোটি ডলারের বেশি শোধ করা হয়েছে। এখন শেভরনের কাছে পেট্রোবাংলার কোনো বকেয়া নেই।
দেশীয় গ্যাসের পাশাপাশি কাতার ও ওমান থেকে নিয়মিত এলএনজি আমদানি করে সরকার। এ ছাড়া খোলাবাজার থেকে এলএনজি সরবরাহ করে কয়েকটি বিদেশি কোম্পানি।
এ ছাড়া এলএনজি রূপান্তরের জন্য বাংলাদেশের ব্যবহৃত দুটি টার্মিনালকেও প্রতি মাসে ডলারে বিল পরিশোধ করতে হয়।
অন্যদিকে এলএনজি বিল বাবদ ৪৩ কোটি ডলারের বকেয়া রেখে যায় বিগত সরকার। তবে এলএনজি টার্মিনাল ব্যবহার বাবদ কোনো বকেয়া ছিল না। অন্তর্বর্তী সরকার এলএনজির বকেয়া কমিয়ে অর্ধেকের নিচে নামিয়ে এনেছে।
জ্বালানি বিভাগ ও পেট্রোবাংলা সূত্র জানায়, এখন দীর্ঘমেয়াদি চুক্তিতে আনা এলএনজির বিল বকেয়া আছে ১১ কোটি ৪৭ লাখ ডলার। আর খোলাবাজার থেকে কেনা এলএনজির বিল বকেয়া ১১ কোটি ডলার। এর বাইরে দুটি এলএনজি টার্মিনালের বকেয়া আছে এক কোটি ডলারের কিছু বেশি।
[ad_2]
Source link