[ad_1]
নাসির উদ্দিন বলেন, গ্রাম থেকে গরুর খাঁটি দুধ সংগ্রহ করে চিনি ও দুধের অনুপাত ঠিক রেখে গ্যাসের চুলায় বাড়িতে ও দোকানে দই বানিয়ে বিক্রি করেন। স্বাদ ও সুঘ্রাণের কারণে ক্রমেই বাড়তে থাকে দইয়ের বেচাবিক্রি। তৈরি দই কাঁচের ও প্লাস্টিকের গ্লাসে এবং পাতিলে করে সংরক্ষণ করে বিক্রি করেন। প্রতিদিন গড়ে ৭০ থেকে ৮০ গ্লাস দই বিক্রি করেন। পাতিলে করে প্রতিদিন দই বিক্রি হয় গড়ে ১৫ থেকে ২০ কেজি করে। এই ব্যবসা করে সংসারের অভাব ঘুচিয়ে স্বাবলম্বী হয়েছেন। তাঁর ইচ্ছা আরও বড় পরিসরে ব্যবসা করার।
নন্দলালপুর বাজারের দোকানি সুখরঞ্জন ভৌমিক ও উপজেলার দুর্গাপুর এলাকার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. সুজন বলেন, নাসিরের তৈরি দই ভিন্ন স্বাদের। খেতে খুব মজা। তাঁরা প্রায়ই এখান থেকে দই কেনেন। চিনির পরিমাণ কিছুটা কম থাকায় ডায়াবেটিস রোগীরাও এটি খেতে পারেন। সততা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতা দিয়ে কাজ করলে যে সুনাম অর্জন করে স্বাবলম্বী হওয়া যায়, নাসির এর উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
[ad_2]
Source link