[ad_1]
ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা
চালক আনোয়ারের সঙ্গে বৃহস্পতিবার সকালে দেখা করেছেন বলে জানান মারুফের বাবা আক্কাস। তিনি বলেন, ‘ভাইয়ের সঙ্গে সকালে দেখা করেছি। কইসে যে কিছু খরচ তুমি দেও। আমি ওইটা মিলাই-ঝিলাই (মেরামতের কাজ) কইরা হালাই।’ আক্বাস বলেন, ‘আমি লেবারের কাজ করি। সকালে চার হাজার টাকা দিসিলাম। বলসে, এটা দিয়া তো হইব না। আমি তোমার সম্মান রাখমু। তুমি যেমনে পারো ২০টা হাজার টাকা আইনা দাও। বাকি ১৬ হাজার মেকআপ (জোগাড়) করতে অনেক জায়গায় খুঁজতাসি।’
মারুফের বাবা আরও বলেন, ‘এহন কী করমু, পোলাপাইন মানুষ একটা জিনিস কইরা হালাইসে। এহন ওরে মারলেও কাটলেও সমাধান ওইব না। সমাধানে তো যাইতে হইব।’
তবে চালক আনোয়ারের দাবি, তিনি নিজেই গাড়িটি চালাচ্ছিলেন। দুর্ঘটনায় তিনি পুরো শরীরে, বিশেষভাবে হাতে ও কোমরে ব্যথা পেয়েছেন। নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে (ব্রেক ফেল) দুর্ঘটনা ঘটেছে। পরে ধলপুরে গাড়িটি নেওয়া হয়েছে। যেহেতু তিনি নিজের হাতে দুর্ঘটনা ঘটিয়েছেন, তাই নিজেই গাড়ি মেরামতের কাজ করাচ্ছেন বলেও জানান আনোয়ার।
[ad_2]
Source link