[ad_1]
দিনমজুর ইছাক আলী (৪৫) বলেন, ‘সারা দিন কাম করি। ইফতারের আগে ইকানো আই। তারা ভালা খানি দেয়। পরতিদিন ইকানোই ইফতার করি। তারার লাগি দোয়া করি।’ শহরের ষোলঘর এলাকার বাসিন্দা রুহেদা বেগম (৪৮) প্রতিদিন তাঁর এক নাতিসহ ইফতারি নিতে আসেন এখানে। তাঁর ছেলে নির্মাণশ্রমিক। রুহেদা বেগম বলেন, ‘ঘরও তিনজন মানুষ আছইন। দুই প্যাকেট ইফতার নিয়া সবাই মিইল্যা খাই।’
ইফতারের যে প্যাকেট দেওয়া হয়, তাতে পোলাও, ডিম, খেজুর, পেঁয়াজু, ছোলা থাকে।
নাসিম চৌধুরী জানান, প্রথমে কয়েকজন বন্ধু মিলে এ উদ্যোগ নিয়েছিলেন। তখন সবাই শিক্ষার্থী ছিলেন। এখন কেউ ব্যবসা, কেউ চাকরি, কেউবা আছেন প্রবাসে। এখন ইফতার প্রস্তুত, বিতরণে স্বেচ্ছায় কাজ করেন অনেকে। নাসিম চৌধুরী বলেন, ‘আমরা নিজেরাই অর্থ দিয়ে প্রথমে শুরু করেছিলাম। এখন দেশ-বিদেশের অনেকেই সহযোগিতা করছেন। অনেকে উৎসাহ দেন। এটি এমন বড় কোনো কাজ নয়, তবু আমরা একধরনের তৃপ্তি পাই।’
[ad_2]
Source link