[ad_1]
উপজেলা জামায়াতের আমির আবু জাহের প্রথম আলোকে বলেন, ছাত্রদলের কর্মীরা ৫ আগস্টের পর থেকে আমানউল্যাহপুরে তাঁদের অনেক নেতা–কর্মীকে মারধর করেছেন। আজ বিনা কারণে মারধর করা হয় জামায়াতের সমর্থক মো. সোহেলকে ও শিবির কর্মী মো. রাশেদকে (২৪)। হামলায় রাশেদ অচেতন হয়ে যান। তাঁদের কর্মীরা যখন রাশেদের চিকিৎসা নিয়ে ব্যস্ত তখন তৃতীয় কোনো একটি পক্ষ ছাত্রদলের নেতা মাসুমের ওপর হামলা করে। তবে তারা শিবিরের কি না, তিনি এখনো নিশ্চিত হতে পারেননি।
আমানউল্যাহপুর ইউনিয়ন পরিষদের বিএনপি–সমর্থক চেয়ারম্যান বাহারুল আলম ওরফে সুমন প্রথম আলোকে বলেন, দুপুরের দিকে ছাত্রদলের কর্মীরা মো. সোহেল নামের এক মাদকসেবী ও ব্যবসায়ীকে আটক করে তাঁর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেন। পরে সোহেলের পক্ষ হয়ে সন্ধ্যায় জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা ছাত্রদলের কর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা করেন ও গুলি ছোড়েন। এতে ছাত্রদলের নেতা ইব্রাহিম মাসুম বাঁ পায়ে গুলিবিদ্ধসহ চার-পাঁচজন নেতা–কর্মী আহত হন। তাঁরা ঘটনাস্থল থেকে গুলির খোসাও উদ্ধার করেছেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়।
বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা লিটন দেওয়ান প্রথম আলোকে বলেন, আমানউল্যাহপুর ইউনিয়নের কাঁচিহাটা বাজারে দুর্বৃত্তদের হামলায় ছাত্রদলের একজন গুলিবিদ্ধ হওয়ার কথা তিনি শুনেছেন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আহত ব্যক্তিদের পরিবারের পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ দিলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
[ad_2]
Source link