[ad_1]
আহত ব্যক্তিদের উদ্বেগ বা দুশ্চিন্তার বিষয়ে গবেষণায় উঠে এসেছে, তাঁদের মধ্যে ৪৫ দশমিক ৫ শতাংশ স্বাভাবিক আছেন। ১৪ দশমিক ৫ শতাংশ মৃদু বা লঘু, ১২ দশমিক ৭ শতাংশ মাঝারি, ৫ দশমিক ৫ শতাংশ গুরুতর বা তীব্র এবং ২১ দশমিক ৮ শতাংশের মধ্যে চরমভাবে উদ্বেগ বা দুশ্চিন্তার সমস্যা রয়েছে। এ ছাড়া আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ৪১ দশমিক ৮ শতাংশ মানসিক চাপ–বিষয়ক সমস্যার ক্ষেত্রে স্বাভাবিক অবস্থায় রয়েছেন। অন্য ১৪ দশমিক ৫ শতাংশ মৃদু বা লঘু, ১৮ দশমিক ২ শতাংশ মাঝারি, ১৬ দশমিক ৪ শতাংশ গুরুতর বা তীব্র এবং ৯ দশমিক ১ শতাংশের মধ্যে চরমভাবে মানসিক চাপের সমস্যা রয়েছেন।
জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট সূত্র জানায়, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আহতদের মধ্যে বড় একটি অংশ মানসিক রোগে আক্রান্ত। তাঁদের জন্য জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটে বিশেষায়িত একটি ইউনিট চালু করা হয়েছে। পুরুষ রোগীদের জন্য ১০ শয্যার আলাদা ওয়ার্ড এবং মহিলা রোগীদের ১০ শয্যার আলাদা ওয়ার্ড রয়েছে। এ ছাড়া বহির্বিভাগেও তাঁদের জন্য বিনা মূল্যে আলাদা চিকিৎসার (কাউন্সেলিং/সাইকোথেরাপি) ব্যবস্থা করা হয়েছে। ৫ আগস্টের পর ২৯ জনের বেশি মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের বহির্বিভাগ থেকে চিকিৎসা নিয়েছেন। এই ২৯ জনের মধ্যে ৯ জন নারীও রয়েছেন। মানসিক সমস্যা নিয়ে ভর্তি হয়েছেন ১২ জন। এর মধ্যে একজনকে দুবার ভর্তি করা হয়েছে।
[ad_2]
Source link