[ad_1]
উল্লিখিত বিষয়গুলোর পাশাপাশি পরপর দুইবার যাতে কেউ কমিশনের প্রধান হতে না পারেন, তা নিশ্চিত করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আইন, বিচার, নারী, শিশু ও লিঙ্গ বৈচিত্র্যময় জনগোষ্ঠী, বিভিন্ন জাতিগত ও ধর্মীয় সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর অধিকার বিষয়ে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তিদের নিয়ে একটি উপদেষ্টা পরিষদ গঠনের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
এইচআরএফবির প্রস্তাবে আরও বলা হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের ক্ষেত্রে (ধারা ১৮) কমিশন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য সময়সীমা বেঁধে দেবে। প্রয়োজনে সময় বাড়ানো যাবে। তবে অতিরিক্ত সময়সীমার পরও প্রতিবেদন পাওয়া না গেলে বা প্রাপ্ত প্রতিবেদন সন্তোষজনক না হলে বিদ্যমান আইনের ধারা ১৭ অনুযায়ী কমিশন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে। কমিশন যেন সাক্ষীদের সুরক্ষাকে প্রাধান্য দেয়, প্রয়োজনে সাক্ষীর পরিচয় গোপন রাখে বা নিরাপত্তার ব্যবস্থা করে।
[ad_2]
Source link