[ad_1]
জলবায়ু পরিবর্তন প্রশ্নেও ট্রাম্পের অনুসৃত নীতি ভয়ানক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলবে। ট্রাম্প ও তাঁর অনুসারীরা মনে করেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রশ্নটি উদারপন্থীদের মস্তিষ্কপ্রসূত একটি বানোয়াট ব্যাপার। ২০২০ সালে তিনি একবার জলবায়ু প্রশ্নে প্যারিস চুক্তি থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন, পরে বাইডেন এসে সে চুক্তিতে ফিরে যান। এবারও নির্বাচিত হলে যে ট্রাম্প সেই একই পথ ধরবেন, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। ক্ষতিকর কার্বন নিঃসরণের যুক্তি তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিয়ে তিনি বলেছেন, ক্ষমতায় আসামাত্রই তিনি আরও অধিক মাত্রায় তেল ও গ্যাস উত্তোলনের নির্দেশ দেবেন। তাঁর কথায়, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক সংকট সমাধানের একটাই পথ, তা হলো ‘ড্রিল বেবি, ড্রিল’।
ট্রাম্প কেন বিপজ্জনক, সে কথা ব্যাখ্যা করে কমলা হ্যারিস বারবার আমাদের স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন, লোকটি ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি আমেরিকার গণতন্ত্রকে ব্যাহত করতে ক্যাপিটল হিল আক্রমণ করেছিলেন। নিজ স্বার্থ পূরণের বাইরে তার অন্য কোনো আগ্রহ নেই। জন কেলির কথা ধার করে তিনি বলেছেন, ট্রাম্প আদ্যোপান্ত একজন ফ্যাসিস্ট।
আমাদের আর মাত্র এক সপ্তাহ অপেক্ষা করতে হবে, এটা দেখতে যে আমেরিকা এ রকম একজন ফ্যাসিস্টকে তার পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত করে কি না।
* আগামীকাল পড়ুন: বৈদেশিক নীতি প্রশ্নে ট্রাম্পকে নিয়ে কেন এত ভয়
[ad_2]
Source link