[ad_1]
জানতে চাইলে নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম প্রথম আলোকে বলেন, ‘পাল্টা শুল্কের কারণে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বড় ধরনের প্রভাব পড়বে। যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক কমাতে বাংলাদেশের উচিত হবে সরকারি পর্যায়ে দ্রুত আলোচনা শুরু করা। যুক্তরাষ্ট্রের তুলা আমদানি করে পোশাক তৈরি করছি আমরা। সেই পোশাকের বড় অংশ আবার যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি হচ্ছে। ফলে যুক্তরাষ্ট্রের কাঁচামাল ব্যবহার করে উৎপাদিত পণ্য তাদের দেশে রপ্তানিতে শুল্কমুক্ত সুবিধা আদায়ে পদক্ষেপ নিতে পারে সরকার।’
শুধু তৈরি পোশাক নয়, যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্কের কারণে চামড়াপণ্য, হোমটেক্সটাইল, হিমায়িত মাছ ও চিংড়ি, পাটপণ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের রপ্তানিতেও ধাক্কা আসার শঙ্কা রয়েছে। গত অর্থবছর চামড়াপণ্য রপ্তানি করে ২১ কোটি, হোমটেক্সটাইলে প্রায় ৫ কোটি ডলার, হিমায়িত মাছ ও চিংড়ি রপ্তানি করে ১ কোটি ৬৪ লাখ ডলার দেশে আসে।
তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি আনোয়ার-উল-আলম চৌধুরী পারভেজ প্রথম আলোকে বলেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরোপ করা পাল্টা শুল্ক বলবৎ থাকলে তৈরি পোশাকের কিছু ক্রয়াদেশ ভারত ও পাকিস্তানে চলে যাবে। শুল্ক কম থাকায় এই দেশগুলোতে হেভি জার্সি, ডেনিম প্যান্ট, হোমটেক্সটাইলের মতো ক্রয়াদেশ চলে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
[ad_2]
Source link