[ad_1]
গ্রিনল্যান্ডের সবাই এ বিষয়ে একমত যে শেষ পর্যন্ত তারা স্বাধীনতা অর্জন করবে। তারা বিশ্বাস করে গ্রিনল্যান্ড যদি স্বাধীনতার পক্ষে ভোট দেয়, তাহলে ডেনমার্ক তা মেনে নেবে ও স্বীকৃতি দেবে।
তবে স্বাস্থ্যসেবা ও সামাজিক সুরক্ষার মতো খাতে ডেনমার্ক থেকে এখন তারা যে ভর্তুকি পায়, তেমনটা পাওয়ার নিশ্চয়তা ছাড়া গ্রিনল্যান্ডের মানুষ স্বাধীনতার পক্ষে ভোট দেবে না বলেই মনে হচ্ছে।
ড্যানিশ ইনস্টিটিউট ফর ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের জ্যেষ্ঠ গবেষক উলরিক গাদ বলেন, ‘গ্রিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী এখন একরোখা অবস্থান নিলেও অর্থনীতি ও সামাজিক সুরক্ষাব্যবস্থাকে টিকিয়ে রাখার আস্থাযোগ্য বয়ান তাকে দিতে হবে।’
আরেকটি সম্ভাব্য পরবর্তী পদক্ষেপ হলো একটি স্বাধীন জোট। বর্তমানে প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশ মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ, মাইক্রোনেশিয়া ও পালাউয়ের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের এমন জোট রয়েছে।
এর আগে গ্রিনল্যান্ড ও ফারো দ্বীপপুঞ্জের জন্য এ ধরনের জোটের বিরোধিতা করতে দেখা গেছে ডেনমার্ককে। তবে উলরিক গাদের মতে, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী মিতে ফ্রেডেরিকসেন এর কট্টর বিরোধী নন।
[ad_2]
Source link