[ad_1]
নির্বাচনের আগে আলোচনায় সংস্কার
গত ৪ ডিসেম্বর রাতে ঢাকার বাংলামোটরে নিজেদের কার্যালয়ে ৩০টি ছাত্রসংগঠনের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। সভা শেষে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘জানুয়ারির শেষ সপ্তাহ থেকে ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যে ডাকসুসহ সারা দেশে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে সভায় ঐকমত্য হয়েছে।’
তবে ওই সভায় শিবির অংশ নিলেও ছাত্রদল ও বামপন্থী ছাত্রসংগঠনগুলো অংশ নেয়নি। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত ওই সভার পরদিন ছাত্রদল ও বামপন্থী ছাত্রসংগঠনসহ মোট ২৮টি ছাত্রসংগঠন পৃথক বৈঠক করে। বৈঠকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও ছাত্রশিবিরের কাউকে ডাকা হয়নি।
২৮ সংগঠনের বৈঠকে ১৯৭৩ সালের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আদেশ ও ডাকসুর গঠনতন্ত্র সংস্কার নিয়ে আলোচনা হয়। পাশাপাশি দ্রুত ডাকসু নির্বাচন আয়োজন করার বিষয়েও ঐকমত্য হয়। তবে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ নিয়ে সেখানে আলোচনা হয়নি।
ছাত্রদল ও বিভিন্ন বাম ছাত্রসংগঠনের নেতারা বলছেন, তড়িঘড়ি করে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে কিছু ‘ফেস’ (মুখ) তৈরি করতে চাইছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এই মুখগুলোর মাধ্যমে তারা জাতীয় রাজনীতিতে অবস্থান তৈরি করতে চায়। এ ক্ষেত্রে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রশিবিরের নেতাদের একধরনের বোঝাপড়া রয়েছে। এই দুই পক্ষ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ডাকসু নির্বাচন চেয়েছে। অন্য কোনো সংগঠন সুনির্দিষ্ট সময়ের কথা বলেনি।
[ad_2]
Source link