[ad_1]
পাইকারি থেকে খুচরা পর্যায়েও যেন মধ্যস্বত্বভোগী না থাকে, সেই দিকও দেখা হবে বলে জানান ভোক্তা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক। তিনি বলেন, নতুন এ পদ্ধতিতে দুই সপ্তাহ পর্যন্ত ডিম বিক্রির কার্যক্রম চলবে। এ সময়ে কর্মকর্তারা পর্যালোচনা করে দেখবেন যে এই পদ্ধতি আগামী দিনেও চলমান রাখা যাবে কি না।
নতুন এই কার্যক্রম সফল হলে পরে ঢাকার বড় বাজারগুলোতে উৎপাদকেরা আলাদা জায়গা নির্ধারণ করবে ডিলারের মাধ্যমে। সেখানে তারা সরাসরি ডিম সরবরাহ করতে পারে। এমন একটি উদ্যেগের বিষয়েও আলোচনা হয়েছে বলে জানান ভোক্তা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক।
আলীম আক্তার খান আরও বলেন, ‘ভোক্তারা যাতে ১১ টাকা ৮৭ পয়সার মধ্যে প্রতিটি ডিম কিনতে পারেন, সেটি নিশ্চিত করার জন্য আমরা কাজ করছি। ব্যবসায়ীরা আমাদের কাছে সহযোগিতা চেয়েছেন। আমরা বলেছি, আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করব। দোকান বন্ধ রাখার বিষয়টি কাঙ্ক্ষিত নয়। আমরা বলেছি, তারা যেন দোকান বন্ধ না রাখেন।’
[ad_2]
Source link