[ad_1]
ছাত্রসংগঠনের নেতারা যা বললেন
সংলাপের বিষয়ে ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক নাহিদুজ্জামান শিপন প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক পরিবেশ নিয়ে কথা বলেছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, আওয়ামী সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া, হলের খাবারের মান উন্নত করার বিষয়ে আমরা দাবি জানিয়েছি। পাশাপাশি ডাকসু নির্বাচন যেন দ্রুত সময়ের মধ্যে আয়োজন করা হয়, আমরা সেই দাবি জানিয়েছি। তাঁরাও এসব বিষয়ে আমাদের আশ্বস্ত করেছেন।’
ছাত্র ইউনিয়নের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মেঘমল্লার বসু সংলাপ প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমরা ছাত্র ইউনিয়নের পক্ষ থেকে শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কী ধরনের ভূমিকা নেবে,০ সেই বিষয়ে জানতে চাই। ডাকসুর গঠনতান্ত্রিক সংস্কার ও ভাস্কর্যনীতি তৈরির প্রস্তাব দিই।’
ইসলামী ছাত্র শিবিরের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি আবু সাদিক কায়েম বলেন, ‘আমরা বলেছি, ছাত্ররাজনীতি সংস্কার নিয়ে একটা অ্যাগ্রিমেন্ট হতে পারে। এটি হবে শিক্ষার্থীবান্ধব ছাত্ররাজনীতির অ্যাগ্রিমেন্ট। প্রশাসন এখানে মিডিয়েটর হিসেবে ভূমিকা রাখতে পারে। গণ–অভ্যুত্থানের স্মৃতি ধরে রাখতে যেন সংগ্রহশালা করা হয়, শহীদ ও আহতদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে যেন সম্মাননা দেওয়া হয়, ছাত্রীদের জন্য যেন নতুন হল করা হয়—এসব বিষয়ে আমরা প্রস্তাব দিয়েছি।’
বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি নূজিয়া হাসিন প্রথম আলোকে বলেন, ‘নারীদের জন্য যৌন নিপীড়ন সেল গঠন করা। গঠনতান্ত্রিক সংস্কার করে দ্রুত ডাকসু নির্বাচন দেওয়া। ক্যাম্পাসে সার্বিক নিরাপত্তা ও নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, মব কালচার বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়াসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রশাসনের কাছে আমাদের সংগঠনের পক্ষ থেকে দাবিগুলো পেশ করেছি।’
[ad_2]
Source link