[ad_1]
সংস্কার চাওয়া পক্ষের পঞ্চম বর্ষের শিক্ষার্থী মশিউর রহমান বলেন, ‘হাসপাতালের ক্লাবগুলো সংস্কার করার জন্য আমরা আলোচনা করেছি। সংস্কার না হওয়া পর্যন্ত ক্লাবগুলোর কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়েছে। বিগত সময়ে ছাত্রলীগের মনোনীত ব্যক্তিরা এসব ক্লাবের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হতেন। আমরা চাই, এসব ক্লাব রাজনীতিমুক্ত হয়ে সেবা দিক। শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় পরিচালিত হওয়ার জন্য সংস্কার প্রয়োজন।’
এ বিষয়ে সন্ধানী ক্লাবের বর্তমান সাধারণ সম্পাদক আদনান খানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, তিনি ব্যস্ত আছেন। রাতে হোয়াটসঅ্যাপে লিখে অথবা ভয়েস দিয়ে তাঁর বক্তব্য জানাবেন।
শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক মো. মনিরুজ্জামান শাহিন বৃহস্পতিবার রাতে প্রথম আলোকে বলেন, আগে যাঁরা ক্লাবগুলোর নিয়ন্ত্রণে ছিলেন, তাঁদের প্রতিপক্ষ শিক্ষার্থীরা তালা দিয়েছিলেন। আজ আবার সেসব তালা ভাঙাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষে উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। এতে শান্তি বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দেয়। এ জন্য পরিচালকের নির্দেশে আপাতত ক্রাবগুলো বন্ধ রাখা হয়েছে।
[ad_2]
Source link